BJP: ২০২২ সালে সাত রাজ্যে ক্ষমতা ধরে রাখাই বিজেপির সামনে বড়ো চ্যালেঞ্জ

একদিকে দলকে তার শক্ত ঘাঁটি গুজরাটকে বাঁচাতে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে, অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে আবার জেতাও বিজেপির সামনে এক বড়ো চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবিছবি সংগৃহীত

ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) জন্য আগামী বছর ২০২২ আশা এবং চ্যালেঞ্জের নতুন একটি বছর হতে চলেছে, যারা সদস্য সংখ্যার দিক থেকে বিশ্বের বৃহত্তম দল বলে দাবি করে৷ নতুন বছরে, একদিকে দলকে তার শক্ত ঘাঁটি গুজরাটকে বাঁচাতে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে, অন্যদিকে উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে আবার জেতাও বিজেপির সামনে এক বড়ো চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গুজরাট এবং উত্তরপ্রদেশ সহ পরের বছরের গোড়ার দিকে সাতটি রাজ্যে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে বিধানসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনের ফলাফলের ওপরেই নির্ভর করবে ২০২৪ সালে কেন্দ্রে কোন সরকার ক্ষমতায় আসবে৷ সেই অর্থেই, ২০২২ সাল ২০২৪ সালের জন্য নির্ণায়ক বছর হতে চলেছে।

উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পাঞ্জাব, মণিপুর এবং গোয়ার নির্বাচন ২০২২ সালের প্রথম দিকে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। অন্যদিকে এই বছরেরই শেষের দিকে ভোট হবে গুজরাট এবং হিমাচল প্রদেশে। ১৯৮০ সাল থেকে দেশজুড়ে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিজেপি যে প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে ২০২২-এ সেই লক্ষ্যে বিজেপি যে সর্বশক্তি নিয়োগ করবে তাতে সন্দেহ নেই। পাশাপাশি দক্ষিণের রাজ্যগুলি - যেমন কেরালা, তেলেঙ্গানা, তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশে তার সংগঠনকে শক্তিশালী করার চেষ্টা চালিয়ে যাবে৷

* ২০২২ সালে বিজেপির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ তার শক্ত ঘাঁটি গুজরাটকে বাঁচানো

আগামী বছরেই গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচন। যে রাজ্যে ১৯৯৫ সাল থেকে বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। ২০২২ সালের শেষ মাসে এই রাজ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের রাজ্য হওয়ায় গুজরাটের নির্বাচনী ফলাফল দু’জনের প্রতিপত্তির সাথে সরাসরি জড়িত। তাই ২০২২ সালে গুজরাটের গড় রক্ষা বিজেপির জন্য একটি বড়ো 'চ্যালেঞ্জ' হতে চলেছে।

'চ্যালেঞ্জ' শব্দটি ব্যবহার করা হচ্ছে কারণ ২০১৭ সালের বিধানসভা নির্বাচনের মত করে বিজেপি খুব বেশিদিন তার সরকারকে বাঁচাতে পারবে না। বিজেপি ১৯৯৫ সাল থেকে গুজরাটে ক্ষমতায় আছে। মোদি ২০০১ সালে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর, বিজেপি রাজ্যে অজেয় হয়ে ওঠে। কিন্তু ২০১৪ সালে মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর, বিজেপি গুজরাটে ক্ষমতায় থাকলেও ক্রমশ জমি হারাচ্ছে।

১৯৯৫, ১৯৯৮, ২০০২, ২০০৭ এবং ২০১২ এর টানা পাঁচটি বিধানসভা নির্বাচনে, বিজেপি রাজ্যের মোট ১৮২টি আসনের মধ্যে ১১৫ থেকে ১২৭ টি আসন জিতে সরকার গঠন করছে। কিন্তু ২০১৭ সালে, সংখ্যা ১০০-এর নিচে নেমে গেছে। শেষবারের নির্বাচনে বিজেপি জেতে ৯৯টি আসন। সেই নির্বাচনে কংগ্রেস জিতেছিল ৭৭টি আসন।

ভোটের শতাংশের বিষয়ে কথা বললে, বিজেপি ৪৯ শতাংশ ভোটারের সমর্থন পেয়েছিলো। যেখানে কংগ্রেস পেয়েছিলো ৪১.৫ শতাংশের সমর্থন। নিজেদের শক্ত ঘাঁটিতে ধাক্কা খেয়ে মুখ্যমন্ত্রী সহ গোটা মন্ত্রিসভা বদল করে বিজেপি। এখন বিজেপির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল আসন্ন ভোটে আবার ১১৫ টি আসন জেতা। যে জয় তাদের সপ্তম বারের জন্য গুজরাটে নিরাপদ ক্ষমতায় ফেরাতে পারে।

* আবার উত্তরপ্রদেশ জয়

লোকসভা আসনের দিক থেকে দেশের বৃহত্তম রাজ্য উত্তরপ্রদেশ, বিজেপির জন্য এবং বিশেষ করে মোদী-শাহ জুটির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

২০১৩ সালে, যখন ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিজেপির প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হবেন বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তখন তিনি তার সবচেয়ে বিশ্বস্ত মিত্র শাহকে তৎকালীন পার্টি জাতীয় দলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক হিসাবে জায়গা করে দেন। সেইসময় দলের সভাপতি ছিলেন রাজনাথ সিং। শাহকে উত্তরপ্রদেশের দায়িত্বও দেওয়া হয়।

পরে মোদি লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য বারাণসীকে তার নির্বাচনী এলাকা হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। এই ঘটনাই মোদি শাহ জুটি উত্তরপ্রদেশকে কতটা গুরুত্ব দিয়েছিলেন তার প্রমাণ।

রাজ্যের বিধানসভায় মোট আসন ৪০৩টি। ২০১৭ সালের নির্বাচনের ফলাফলে, বিজেপি তার জোটসঙ্গীদের সাথে ৩২৫টি আসন জিতেছে। বিজেপি একাই প্রায় ৪০ শতাংশ ভোট পেয়ে ৩১২টি আসন জেতে। জোটসঙ্গী আপনা দল (এস) ৯টি এবং ওম প্রকাশ রাজভারের এসবিএসপি ৪টি আসন পায়।

২০১৭ সালে, সমাজবাদী পার্টি (এসপি) ২১.৮২ শতাংশ ভোট পেয়ে ৪৭টি আসন জিতেছিল এবং বহুজন সমাজ পার্টি ২২.২৩ শতাংশ ভোট পেয়ে ১৯টি আসন জেতে।

বিরোধীরা, বিশেষ করে এসপি প্রধান অখিলেশ যাদব, বহু প্রতীক্ষিত নির্বাচনের আগে রাজ্যের রাজনৈতিক পরিবেশ পরিবর্তন করার চেষ্টা করছেন। রাজভর, যিনি বিজেপির সাথে ২০১৭ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, তিনি এবার এসপি-র সাথে আছেন এবং অখিলেশ গেরুয়া দলের জাতভিত্তিক সমীকরণ ভাঙতে যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন।

বলা হয় যে "দিল্লির সিংহাসনের প্রবেশ পথ উত্তরপ্রদেশের মধ্য দিয়ে যায়"। সেইদিকে লক্ষ্য রেখেই বিজেপি কোনোভাবেই উত্তরপ্রদেশ হারাতে চায় না। কারণ এই রাজ্যই লোকসভায় সর্বাধিক ৮০ জন সাংসদ পাঠায়। তাই ২০২২ সালে, তার ২০১৭ সালের পারফরমেন্সের পুনরাবৃত্তি করার চেষ্টা করবে বিজেপি। যদিও বিজেপির জন্য এটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে।

* পাঁচ বছরে তিনজন মুখ্যমন্ত্রীর পর, উত্তরাখণ্ডে আবার জয়, বিজেপির জন্য আরেকটি চ্যালেঞ্জ

উত্তরাখণ্ড গঠনের পর থেকে, রাজ্যের মানুষ টানা দ্বিতীয়বার কোনো একটি দলের সরকারের পক্ষে মত দেয়নি। এই প্রবণতা ভেঙ্গে পরপর দ্বিতীয়বার সরকার গঠন করা ২০২২ সালে বিজেপির জন্য আরও একটি বড়ো চ্যালেঞ্জ।

২০১৭ বিধানসভা নির্বাচনে, বিজেপি রাজ্যের সমস্ত ৭০টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৪৬.৫ শতাংশ ভোটের সাথে ৫৬টি আসন জিতেছিল। মজার বিষয় হল, কংগ্রেস ৩৩.৫ শতাংশ ভোট পেয়েও বিধানসভা নির্বাচনে মাত্র ১১টি আসন জিতেছিল।

যদিও রাজ্যের মানুষকে তুষ্ট রাখতে বিজেপিকে পাঁচ বছরের মধ্যে তিনবার মুখ্যমন্ত্রী বদলাতে হয়েছে।

২০১৭ সালের নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর, ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াতকে মুখ্যমন্ত্রী করে বিজেপি। ২০২১ সালের মার্চ মাসে, তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন তীরথ সিং রাওয়াত। এর কয়েক মাস পরে পুষ্কর সিং ধামির হাতে রাজ্যের দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়। উত্তরাখণ্ডে বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হল কংগ্রেস এবং বিজেপির পক্ষে ২০২৪ নির্বাচনে এই রাজ্যে জয়ী হওয়া বেশ কঠিন।

* আবার মণিপুর জিতে উত্তর-পূর্বে জনপ্রিয়তা প্রমাণ করার চ্যালেঞ্জ

উত্তর-পূর্বে নিজেদের জনপ্রিয়তা প্রমাণ করতে বিজেপি আবার মণিপুরে সরকার গড়ার লক্ষ্যে রয়েছে।

মণিপুরে ২০১৭ সালের নির্বাচনে, বিজেপি মোট ৬০টির মধ্যে মাত্র ২১টি আসন জিতেছিল, যেখানে কংগ্রেস ২৮টি আসন পেয়েছিল। উভয়ের মধ্যে ভোটের পার্থক্য ছিল ১ শতাংশেরও কম। কিন্তু অন্যান্য দলের সহায়তায় বিজেপি মণিপুরে প্রথমবার সরকার গঠন করে এবং পাঁচ বছর তা চালায়। এখন তার সরকারের কাজ এবং প্রধানমন্ত্রী মোদীর জনপ্রিয়তার উপর নির্ভর করে, বিজেপি আবারও এই উত্তর-পূর্ব রাজ্যে জয়ী হতে চায়।

* গোয়ায় হ্যাটট্রিক করা, বিজেপির লক্ষ্য

২০২২ সালে, বিজেপি গোয়ায় তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করে হ্যাটট্রিক করতে চায়। মণিপুরের মতো, বিজেপি ২০১৭ সালে উপকূলীয় রাজ্যে কংগ্রেসের চেয়ে কম আসন জিতেছিল। যদিও অন্যান্য দলের সহায়তায় বিজেপি তার সরকার গঠন করে।

২০১৭ সালের নির্বাচনে, রাজ্যের মোট ৪০ টি বিধানসভা আসনের মধ্যে, সর্বাধিক ১৭টি (ভোটের ২৮.৩৫ শতাংশ) কংগ্রেসের কাছে গিয়েছিল, যেখানে বিজেপি বেশি ভোট শতাংশ (৩২.৪৮) পেয়েও ১৩টি আসনে জয়লাভ করে।

যদিও রাজ্যে অন্যান্য দলের সমর্থন নিয়ে দ্বিতীয়বার সরকার গঠন করে এবং পাঁচ বছর ধরে তা চালায়। এ বার রাজ্যে এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গড়তে চায় বিজেপি। ৪০টি আসনের এই ছোট্ট রাজ্যটিতে এবার আকর্ষণীয় রাজনৈতিক লড়াই হতে চলেছে। বিজেপি এবং কংগ্রেসের মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে, তবে এবার গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টি এবং মহারাষ্ট্রবাদী গোমান্তক পার্টির মতো অনেক পুরানো আঞ্চলিক দলগুলির পাশাপাশি, টিএমসি, আম আদমি পার্টি, শিবসেনা সহ আরও অনেক দল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।

এই বহুমুখী লড়াইয়ে, বিজেপি গোয়া জয়ের বিষয়ে পুরোপুরি আশাবাদী, তবে বিজেপির পক্ষে এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জের চেয়ে কম নয়। কারণ দলের প্রয়াত প্রবীণ মনোহর পারিকরের অনুপস্থিতিতে এবারই প্রথম নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চলেছে বিজেপি।

* পাঞ্জাবে দলের সমর্থন ভিত্তি শক্তিশালী

আগামী 2022 সালে যে রাজ্যগুলিতে নির্বাচন হতে চলেছে তার মধ্যে পাঞ্জাবও গুরুত্বপূর্ণ।

যাইহোক, বিজেপি, পাঞ্জাবে অকালি দল এনডিএ জোট থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরে প্রথমবারের মতো নিজেরাই নির্বাচনে লড়বে। কংগ্রেস সরকারে মুখ্যমন্ত্রী থাকা অমরিন্দর সিং এবং প্রাক্তন আকালি দলের নেতা সুখদেব সিং ধীন্ডসার সাথে জোট বেঁধে বিজেপি পাঞ্জাবের বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চলেছে।

বিজেপিও পাঞ্জাবের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে ভালভাবে অবগত এবং তাই সরকার গঠনের দাবি করার পরিবর্তে, বিজেপি নেতারা বলছেন তাদের ছাড়া রাজ্যে কোনও সরকার গঠিত হবে না।

একই সময়ে বিজেপি পাকিস্তানের সাথে সীমান্তের কারণে রাজ্যটিকে 'সংবেদনশীল' হিসাবে বিবেচনা করছে এবং পাঞ্জাবের জনগণকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে যে কেবল বিজেপি সরকারই পাঞ্জাবকে নিরাপত্তা দিতে পারে।

পাঞ্জাব বিধানসভায় মোট ১১৭টি আসন রয়েছে। ২০১৭ সালে, বিজেপি এবং আকালি একসঙ্গে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। আকালি দল ৯৪টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল এবং ২৪.২৪ শতাংশ ভোট পেয়ে ১৫টিতে জিতেছিল। যেখানে ২৩টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী বিজেপি ২.৩৯ শতাংশ ভোট পেয়ে মাত্র ৩টি আসন জেতে। কংগ্রেস ৩৮.৫ শতাংশ ভোটে ৭৭টি আসনে জয়ী হয়ে রাজ্যে সরকার গঠন করে। তবে অমরিন্দর সিং, যিনি সেই সময়ে মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন, তিনি এখন একটি নতুন দল গঠন করছেন এবং ২০২২ সালে বিজেপির সাথে জোট বেঁধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে যাচ্ছেন।

* হিমাচল প্রদেশে দ্বিতীয় বারের জন্য ক্ষমতায় আসা বিজেপির কাছে চ্যালেঞ্জের

উত্তরাখণ্ডের মতো হিমাচল প্রদেশেও দ্বিতীয়বারের মেয়াদ নিশ্চিত করার লক্ষ্য নিয়েছে বিজেপি। হিমাচল প্রদেশেও, ১৯৯০ সাল থেকে, কোনো সরকারই টানা দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফেরেনি। রাজ্যে এই প্রবণতা ভেঙে ২০২২ সালে দ্বিতীয়বার সরকার গঠন করা বিজেপির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

২০১৭ সালে বিজেপি রাজ্যের মোট ৬৮টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৪৮.৭৯ শতাংশ ভোট পেয়ে ৪৪টি আসন জিতেছিল। কংগ্রেসের খাতায় ২১টি আসন আসে ৪১.৬৮ শতাংশ ভোট পেয়ে।

যদিও হিমাচল প্রদেশের সাম্প্রতিক উপ-নির্বাচনগুলি বিজেপি হাইকমান্ডের উদ্বেগ বাড়িয়েছে এবং রাজ্যের জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে বিজেপিকে 'অনেক' পরিশ্রম করতে হবে এই সত্যটি সম্পর্কেও দল পুরোপুরি সচেতন।

প্রতীকী ছবি
Uttar Pradesh: ৩০০-র বেশি আসন জেতার দাবির পরেও মোদীর একাধিক সফর বলছে রাজ্য নিয়ে চিন্তিত বিজেপি

GOOGLE NEWS-এ Telegram-এ আমাদের ফলো করুন। YouTube -এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in