মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, নুহ শহরে হিংসার ঘটনার পর আরও কিছু অঞ্চল থেকে হিংসার খবর পাওয়া গেলেও দ্রুত তা নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। পাশপাশি রাজ্যের মানুষের কাছে শান্তি বজায় রাখার আবেদন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
People's Reporter: রাজ্য বিধানসভার স্পীকার জ্ঞান চাঁদ গুপ্ত এই অনাস্থা প্রস্তাবে আলোচনায় সম্মত হয়েছেন এবং আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার এই বিষয়ে আলোচনা ও ভোটাভুটির জন্য সময় নির্ধারিত হয়েছে।
People's Reporter: কংগ্রেস নেতা ভূপিন্দর সিং হুডা জানিয়েছেন, হরিয়ানায় বিজেপি সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে। অবিলম্বে এই সরকার ভেঙে দেওয়া উচিত এবং রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন ঘোষণা করা উচিত।
দুষ্মন্ত চৌটালা জানান, "বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফে তাদের শোভাযাত্রা নিয়ে সমস্ত তথ্য জেলা প্রশাসনকে জানানো হয়নি। তাই জেলা প্রশাসন সঠিক সময়ে অশান্তি রুখতে সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারেনি।"
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে গুরুগাঁওয়ের একটি খোলা জায়গায় মুসলিম সমাজের নমাজ পড়ার বিরোধিতা করছেন হিন্দু সংগঠনের সদস্যরা। যদিও সরকারের তরফ থেকেই ২০১৮ সালে নমাজ পড়ার জন্য এই জায়গা নির্ধারিত করা হয়েছিল।