

কন্যাশ্রী কাপ চ্যাম্পিয়ন হলো শ্রীভূমি ফুটবল ক্লাব। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইস্টবেঙ্গলকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে ২০২৩ কন্যাশ্রী কাপ ঘরে তুললো রাজ্যের দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুর ক্লাব।
চলতি মরসুমে যেভাবে পারফর্ম করেছে শ্রীভূমির মেয়েরা তাতে শিরোপা জেতার অন্যতম দাবিদার ছিল তারা। ফাইনাল ম্যাচেও নিজেদের ছন্দ ধরে রাখে শ্রীভূমি স্পোর্টিং। শুক্রবার কিশোর ভারতী স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল। ম্যাচের শুরু থেকেই একের পর এক আক্রমণ করতে থাকে শ্রীভূমি এফ সি।
হাফটাইমের আগেই দু'গোল হজম করতে হয় ইস্টবেঙ্গলকে। শ্রীভূমির হয়ে গোল করেন ইস্টবেঙ্গলের দুই প্রাক্তনী। প্রথম গোলটি করেন রিম্পা হালদার এবং দ্বিতীয় গোলটি করেন মৌসুমি মুর্মু। এই দু'জনই গত মরশুমে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে খেলেছিলেন।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে অবশ্য খেলায় ফিরতে থাকে ইস্টবেঙ্গল। একাধিক সুযোগ পেয়েও গোল করতে ব্যর্থ হয় লাল-হলুদের মেয়েরা। ৭১ মিনিটের মাথায় ইস্টবেঙ্গলের হয়ে প্রথম ও শেষ গোল করেন মমতা মাহাতো। খেলা শেষ হয় ২-১ গোলে। গত মরশুমেও এই দুই দল ফাইনালে উঠেছিল। শ্রীভূমিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। ফলে বলা যেতে পারে মধুর প্রতিশোধ নিল শ্রীভূমি।
সমর্থকদের একাংশ আবার ইস্টবেঙ্গলের হারের জন্য টিম ম্যানেজমেন্টকেই দায়ী করছেন। তাঁদের অভিযোগ, কন্যাশ্রী কাপজয়ী কোচ সুজাতা করকে চলে যেতে না হলে এই অবস্থা হতো না। কর্তৃপক্ষের উচিত সুজাতা করকে ফিরিয়ে আনা।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন