

শনিবার সত্যিই বাঙালির বড় ম্যাচ তো? শনিবার আইএসএলের ডার্বির ৪৮ ঘন্টা আগে ময়দানের বটতলায় গেলে সন্দেহ হবে তো বটেই। কারণ টিকিট পাওয়া যাচ্ছে দুই তাঁবুতেই। মোহনবাগানে নয় সাম্প্রতিক ব্যর্থতায় কিছুটা বিবর্ণ। কিন্ত ইস্টবেঙ্গল তো সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ১ সপ্তাহ হয়নি। ডার্বি জেতার হুঙ্কার কোথায় গেলো সমর্থকদের মধ্যে?
এবারের ডার্বিতে সর্বনিম্ন টিকিটের দাম রাখা হয়েছে ২০০ টাকা আর সর্বোচ্চ টিকিটের দাম ৩০০০ টাকা। এছাড়াও ৩০০ টাকা, ৪০০ টাকা, ৫০০ টাকা এবং ১,৫০০ টাকার টিকিট ছাপানো হয়েছে। আদৌ শনিবারের যুবভারতী ভরবে তো? সংশয় কিন্তু থেকেই যাচ্ছে।
মোহনবাগান তাঁবুতে সচিব দেবাশিস দত্ত কলকাতার বাইরে থাকার জন্য নেই। তবে বাকি কর্তারাও নেই সমর্থকরাও নেই। ডার্বির আগে মোহনবাগান মাঠে এসে অবাক সুব্রত ভট্টাচাৰ্য।
তিনি বলেন, 'মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল ম্যাচের আগে মাঠে লোক নেই ভাবা যাচ্ছে না। আমাদের সময় এই জিনিস হত না। আর মাঠে কেনো আসবে? আমাদের সময় হাবিবকে মনোরঞ্জন আটকাবে না গৌতম সরকার আটকাবে। তা নিয়ে লড়াই চলতো। এখন সেই সব প্লেয়ার কোথায়? বিদেশী প্লেয়ার তো জানেই না কিছু। আর বিদেশী কোচরা ডার্বির আবেগই বোঝে না'।
গঙ্গাপাড়ের ক্লাবের মত লাল হলুদ তাঁবুও খাঁ খাঁ করছে। লাল হলুদ শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার যদিও বলেন, শুক্রবার থেকে আগ্রহ বাড়বে। ডার্বি হাউসফুলই থাকবে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন