

প্রত্যাশা মতোই নবাব ভট্টাচাৰ্যর ইউনাইটেড এফসিকে হারিয়ে আইএফএ শিল্ড ফাইনালে পৌঁছে গেলো মোহনবাগান। অর্থাৎ শিল্ড ফাইনালে শনিবার ডার্বি যুবভারতীতে।
বুধবার ইউনাইটেডকে ২-০ গোলে হারাল মোহনবাগান। এদিন ম্যাচের শুরু থেকেই মাঝমাঠে আক্রমণ বাড়ায় ইউনাইটেড। ১৪ মিনিটে সুযোগ পেয়ে যান ইউনাইটেডের নাইজেরিয়ার চিজোবা ক্রিস্টোফার। তাঁর শট কোনওক্রমে বাঁচান বাগান গোলরক্ষক সাইদ জাহিদ। ১৭ মিনিটে ব্রাজিলীয় তারকা রবসন সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেননি। ২১ মিনিটে প্রায় আত্মঘাতী গোল করে ফেলেছিলেন মেহতাব সিং।
২৬ মিনিটে দিমি পেত্রাতাসের বল থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন আশিস রাই। ২৮ মিনিটে গোল মিস করেন ইউনাইটেডের সুজল মুণ্ডার। ৪৪ মিনিটে মোহনবাগানের হাসি ফোটে। জেসন কামিংসের মাইনাস থেকে গোল করে মোহনবাগানকে এগিয়ে দেন দিমিত্রি। প্রথমার্ধে ফলাফল ছিল ১-০।
দ্বিতীয়ার্ধে টম অ্যালড্রেডের জায়গায় আলবের্তো রদ্রিগেজকে নামান বাগান কোচ মোলিনা। ৪৯ মিনিটে দ্বিতীয় গোল পায় মোহনবাগান। বক্সের ডান দিক থেকে রবসনে ফ্রি কিক উড়ে এসেছিল বক্সে। সেখান থেকে কামিংসের শটে গোল হয়।
এর কিছুক্ষণ পরে ম্যাকলারেনকে নামান মোলিনা। সঙ্গে সুহেল ভাট এবং দীপেন্দু বিশ্বাসকে মাঠে আনেন। ৮২ মিনিটে অফসাইডের জন্য ম্যাকলারেনের গোল অফসাইডের কারণে বাতিল হয়। আর গোল হয়নি।
এদিন ফের একবার মোহনবাগান সমর্থকরা ইরানে এএফসি কাপ খেলতে না যাওয়ার জন্য মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেন। ফের তাঁরা লিখলেন ব্রেক দ্য মার্জার। সঞ্জীব গোয়েঙ্কা, বিনয় চোপড়াদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভও দেখান। পোস্টারে লেখা ছিলো - 'শিরদাঁড়া বিক্রি নেই'। এদিন সমর্থকদের উপর পুলিশি লাঠিচার্জের অভিযোগও উঠেছে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন