

আসন্ন মরসুমে দলগঠনে তরুণ ফুটবলারদের দিকে নজর দিচ্ছে মোহনবাগান সুপার জায়ান্টস। বায়ার্ন মিউনিখের বিশ্ব একাদশে সুযোগ পেয়েছিলেন বাংলার ভূমি-পুত্র শুভ পাল। টমাস মুলারদের ক্লাবের হয়ে খেলেছেন সালকিয়ার ছেলে। এবার সেই ফুটবলারকে নিতে চায় সবুজ মেরুন ব্রিগেড।
গত মরসুমে সুদেভা এফসির জার্সিতে আই লিগে খেলেছিলেন শুভ। জনি কাউকো, হুগো বুমোস, স্লাভকো ড্যামজানোভিচ, তিরির মতো চার বিদেশিকে ছেড়ে দিচ্ছে বাগান। এদিকে দিমিত্রি পেত্রাতোস এবং ব্রেন্ডন হ্যামিলকে রিটেন করা হচ্ছে মোহনবাগানের পক্ষ থেকে। অজি লিগের সেরা স্ট্রাইকার জেসন কামিন্সকে নিতে চলেছে দল। দেশীয় ফুটবলারদের মধ্যে মোহনবাগান নিচ্ছে চেন্নাইয়ান এফসির অনিরুদ্ধ থাপাকে।
মোহনবাগান সূত্রে খবর, প্রীতম কোটাল, শুভাশিস বোসের মতো দীর্ঘদিনের যোদ্ধাদের ছেড়ে দেওয়া হতে পারে। মূলত তরুণ নীতিতেই তারা আস্থা রাখছে। ইতিমধ্যেই প্রাক্তন স্প্যানিশ কোচ আন্তোনিও লোপেজ হাবাসকে ফিরিয়ে আনছে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। এবার অন্য ভূমিকায়। দলের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর বা টিডি হিসেবে নিযুক্ত হলেন তিনি। ক্লাবের পক্ষ থেকে সরকারি ভাবে এই খবর জানানো হয়েছে।
আইএসএলে সফল কোচেদের মধ্যে সামনের সারিতে রয়েছেন হাবাস। যখন এটিকে এফসি-র কোচ ছিলেন, তখন তাদের দু’বার আইএসএল খেতাব জিতিয়েছেন এই স্প্যানিশ কোচ। ২০১৪ ও ২০১৯-২০-তে। ২০১৫ সালে তাঁর প্রশিক্ষণে কলকাতার দল সেমিফাইনালে উঠেছিল। ২০২০-২১-এ এটিকে মোহনবাগানকেও তুলেছিলেন ফাইনালে। এ রকম একজন সফল কোচকে ২০২২-র ডিসেম্বরে লিগ চলাকালীনই বিদায় জানানো হয় দলকে সঠিক পথে চালিত না করতে পারার জন্য। এবার সেই হাবাসকেই ফিরিয়ে আনা হলো।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন