

সবুজ মেরুনে ফিরছেন স্প্যানিশ কোচ আন্তোনিও লোপেজ হাবাস। তবে কোচ হিসেবে নয়, টেকনিক্যাল ডিরেক্টর (টিডি) হিসেবে। টানা দ্বিতীয় মরসুমের জন্য মোহনবাগান সুপার জায়ান্টসের কোচ রাখা হয়েছে জুয়ান ফেরান্দোকে। তাঁর মাথার ওপর টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে এলেন হাবাস।
গত মরসুমে ফেরান্দোর কোচিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মোহনবাগান। তারপরও কেন হাবাসকে আনা হল? এর ফলে দুই স্প্যানিশের মধ্যে সংঘাত হবে বলে অনেকে আন্দাজ করছেন। ২০১৪ সালে অ্যাটলেটিকো ডি কলকাতার কোচ ছিলেন আন্তোনিও লোপেজ হাবাস। সেই মরসুমেই চ্যাম্পিয়ন হয় তারা। এরপর ২০১৯ সালেও এটিকে চ্যাম্পিয়ন হয় হাবাসের অধীনে। এটিকে এবং মোহনবাগান এক হওয়ার পরেও ২০২০-২১ মরসুমে দলের কোচ থাকেন হাবাস। তার পরের মরসুমে দলের খারাপ পারফরমেন্সের জন্য সরিয়ে দেওয়া হয় হাবাসকে।
তবে আইএসএলে ভারতীয় ফুটবলে বিদেশিদের মধ্যে অন্যতম সফল কোচ হাবাস। মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের তরফে জানানো হয়েছে, সিনিয়র দলের পাশাপাশি বিভিন্ন বয়সভিত্তিক দলের পরামর্শদাতার ভূমিকায় থাকবেন হাবাস। সমস্ত টিমকেই পর্যবেক্ষণ করবেন। প্রয়োজনে পরামর্শ দেবেন।
হাবাস জানান, 'দলের কর্ণধার সঞ্জীব গোয়েঙ্কা আবার আমাকে কলকাতায় কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছেন, এর জন্য দারুণ খুশি। কোচিং জীবনের সেরা সময় কলকাতায় কেটেছে। এখানকার ফুটবলপ্রেমী মানুষ যেভাবে আমাকে স্বাগত জানিয়েছিলেন, তা কোনও দিন ভোলার নয়। এবার মোহনবাগান সুপার জায়ান্টসের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে যোগ দিচ্ছি। মোহনবাগানের ফুটবল স্ট্র্যাটেজির উন্নতির জন্য ম্যানেজমেন্ট এবং টেকনিক্যাল স্টাফদের সঙ্গে কাজ করব। খুব ভালো লাগছে।'
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন