

২৫ হাজার স্কোয়ার ফুটের হাতে আঁকা টিফো প্রদর্শন করে রেকর্ড গড়লো মোহনবাগান। পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম টিফো এটি বলে মনে করা হচ্ছে। টিফোর রেকর্ডের পাশাপাশি বেঙ্গালুরুকে ১-০ গোলে হারিয়ে শীর্ষস্থান ধরে রাখলো সবুজ-মেরুন ব্রিগেড।
মোহনবাগান-বেঙ্গালুরু এফসি ম্যাচে যুবভারতীতে একাধিক টিফো প্রদর্শন করলেন মোহনবাগান সমর্থকরা। এর মধ্যে একটি এশিয়ার বৃহত্তম টিফো বলে মনে করা হচ্ছে। খরচ হয়েছে প্রায় ৭ সাত লাখ টাকা। সূত্রের খবর, মোহনবাগানের ফ্যান ক্লাবের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩.৫ লাখ টাকা ছিল। টিফো তৈরিতে সেটাকে কাজে লাগানো হয়। আর বাকি টাকা আসে ক্রাউড ফান্ডিংয়ের মাধ্যমে। বিভিন্ন জায়গা থেকে সমর্থকরা ডোনেট করেন। এমনকি বিদেশ থেকেও ডোনেট করেন অনেকে।
প্রায় ২০ দিন ধরে এই টিফো বানানো হয়েছে হাওড়ার আন্দুলে। ২০ জন সদস্যমিলে এই টিফো বানানোর কাজ করেন। টিফোতে মোহনবাগানের ১৯১১ সালের ২৯ জুলাই আইএফএ শিল্ড জয়ের ছবি থেকে একাধিক আবেগের ছবিকে তুলে ধরা হয়েছে।
এছাড়া মোহনবাগান সভাপতি টুটু বসুর মোহনবাগানের প্রতি অবদানের কথা মাথায় রেখেও একটি টিফো বানানো হয়। ব্রিটিশ অত্যাচারের বিরুদ্ধে মোহনবাগানের লড়াইকেও আনা হয়েছিল টিফোতে। সেখানে নজর কেড়ে নেয় মেরিনার্স এরিনার টিফো।
টুটু বসুর টিফোতে তাঁর মুষ্টিবদ্ধ ডান হাত আকাশের দিকে তুলে ধরা আছে। উপরে লেখা, ‘টুটু বোস, দ্য আনফরগটেন হিরো!’ তার পাশে চিমা ওকোরি, কৃশানু-বিকাশদের ছবি রয়েছে। অর্থাৎ টুটু বসু মোহনবাগানের সভাপতি থাকার সময় চিমা, কৃশানু ও বিকাশদের দলে নিয়ে যে দৃষ্টান্ত করেছিলেন সেই ছবি টিফোর মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন