

বর্তমানে বাঙালি ফুটবলারদের মধ্যে উদীয়মান তারকা হিসেবে নজর কাড়ছেন দীপেন্দু বিশ্বাস। এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, আগে তিনি মোহনবাগান সমর্থক তারপর একজন ফুটবলার।
চম্পাহাটির নাম অনেকেই শুনেছেন। সেখানকার আতসবাজি শিল্প বাঙালীর কাছে জনপ্রিয়। এবার সেই চম্পাহাটিকে এ বাংলার ফুটবলপ্রেমীরা চিনবেন এই নয়া দীপেন্দু বিশ্বাসের জন্যও। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ওই আধা গ্রাম-আধা শহর থেকেই যে উঠে এসেছেন মোহনবাগানের তরুণ ডিফেন্ডার দীপেন্দু বিশ্বাস।
আইএসএলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দীপেন্দু বলেন, "এ এক অসাধারণ অনুভূতি। এটা সবার স্বপ্ন। গত বছর আমরা প্লে-অফ ফাইনালে হেরে গিয়ে রানার্স আপ হয়েছিলাম। এবার আমরা চ্যাম্পিয়ন। আমি খুব খুশি। আমার মা-বাবাও মাঠে ছিলেন, তাই আরও ভালো লেগেছে।"
তিনি আরও বলেন, "কোভিডের সময় মনে হয়েছিল, আর কিছু হবে না। হয়তো ফুটবল ছেড়েই দিতে হবে। যদিও পুরোপুরি ছাড়ার কথা ভাবিনি, কিন্তু সেই খেলতে চাওয়ার ইচ্ছেটা তখনও ছিল। আমি জীবনে কিছু করতে চেয়েছিলাম। সেটাই ছিল মোটিভেশন। তাই খেলা ছাড়িনি"।
সবুজ-মেরুন বাহিনীর এই উদীয়মান তারকা জানান, তাঁর মা-বাবা সব সময় তাঁর পাশে থেকেছেন এবং ফুটবলের প্রতি তাঁর ভালোবাসাকে জিইয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। সেই স্মৃতি ফিরিয়ে তিনি বলেন, "আমি যখন ফুটবল শুরু করি, তখন থেকে আমার মা-বাবা সব সময় আমাকে সমর্থন করেছেন। তাঁরা কখনও খেলার জন্য আমাকে বকাবকি করেননি বা খেলতে বাধাও দেননি। বরং প্রতি ম্যাচে ভালো খেলার জন্য অনুপ্রাণিত করেছেন। তাই আজ ওঁরাও খুব খুশি। আমি আগে একজন মোহনবাগান সমর্থক, তার পর এই ক্লাবের ফুটবলার।"
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন