

ত্রিপুরার বিরুদ্ধে ১ পয়েন্ট পাওয়ার পর রেলওয়েজের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়ালো টিম বেঙ্গল। রেলওয়েজকে ইনিংস ও ১১৯ রানে হারিয়ে ৭ পয়েন্ট পেলো বাংলা। দ্বিতীয় ইনিংসে ৭ উইকেট নিলেন শাহবাজ আহমেদ। এই জয়ের ফলে রঞ্জির এলিট গ্রুপ সি-র শীর্ষে পৌঁছে গেল বাংলা।
যদিও সুরাটে এই ম্যাচে প্রথমে মন্থর ব্যাটিং করে বাংলা। প্রথম দিন টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করে ১৯ ওভারের শেষে বাংলার স্কোর ছিল ২ উইকেটের বিনিময়ে ১৬ রান। লাঞ্চের সময় ৩১ ওভারের শেষে বাংলার স্কোর ছিল ৩৭/৩! সেখান থেকে বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে গেলেন অনুষ্টুপ মজুমদার। তাঁর শতরানে অক্সিজেন পায় বাংলা। এছাড়া শাহবাজ আহমেদ ৮৬ রান করেন। সুমন্ত গুপ্ত করেন শতরান। বাংলা প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ৪৭৪ রান।
জবাবে রেলওয়েজের প্রথম ইনিংস গুটিয়ে যায় ২২২ রানে। সূরয সিন্ধু জয়সওয়াল চার উইকেট নেন। দুটি করে উইকেট পান রাহুল প্রসাদ ও মহম্মদ কাইফ। ২২২ রানে অল আউট হয় রেলওয়েজ। এরপর ত্রিপুরাকে ফলো-ওন করায় তারা। চতুর্থ অর্থাৎ শেষদিন ৫ উইকেটে ৯০ রান থেকে খেলা শুরু করে রেলওয়েজ।
শাহবাজ আহমেদের ঘূর্ণিতে শেষ রেল। তিনিই সবক'টি উইকেট নিলেন। প্রথম ইনিংসে ১ উইকেট নিয়েছিলেন শাহবাজ। গোটা ম্যাচে নিলেন ৭ উইকেট। তিনিই ম্যাচের সেরা। বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা জানান, "ভালো লাগছে ৭ পয়েন্ট পেলাম। গ্রুপে টপ হলাম। তবে এই ফর্মটা আমাদের ধরে রাখতে হবে। আত্মতুষ্টির আর কোনো জায়গা নেই আমাদের।" বাংলার পরের ম্যাচ আগামী রবিবার থেকে কল্যাণীতে, প্রতিপক্ষ আসাম।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন