National Games 2023: জাতীয় গেমসের ফুটবলে শেষ চারে বাংলার মেয়েরা

People's Reporter: মঙ্গলবার সকালে ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে এক গোলে পিছিয়ে থেকেও বাংলার মেয়েরা দুরন্ত লড়াই করে ম্যাচে ফিরে আসে। শেষ পর্যন্ত ৩- ২ ব্যবধানে জয় তুলে নেয়।
বাংলার মহিলা ফুটবল দল
বাংলার মহিলা ফুটবল দলছবি - সংগৃহীত
Published on

জাতীয় গেমসে শেষ চারে বাংলা মহিলা ফুটবল দল। আগের ম্যাচে মণিপুরকে হারানোর পর মঙ্গলবার সকালে ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে এক গোলে পিছিয়ে থেকেও বাংলার মেয়েরা দুরন্ত লড়াই করে ম্যাচে ফিরে আসে। শেষ পর্যন্ত ৩-২ ব্যবধানে জয় তুলে নেয়।

বাংলার হয়ে গোল করেন রিম্পা হালদার, মৌসুমী মুর্মু এবং দেবনীতা রায়। বাংলার কোচ দীপঙ্কর বিশ্বাস দলের খেলায় উচ্ছ্বসিত। তিনি জানান, "গোয়ায় সকালে অত্যধিক গরম। ঝাড়খণ্ড শক্তিশালী প্রতিপক্ষ। প্রথমেই এক গোলে পিছিয়ে পড়া। তা সত্বেও মেয়েরা যে ফুটবল খেলেছে, তাতে প্রমাণ করে দিয়েছে বাংলার ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্ব।" তাঁর কথায়, সেমিফাইনালে প্রতিপক্ষ যেই হোক, জেতার বিষয়ে নিশ্চিত তিনি। আগামী শুক্রবার ৩ নভেম্বর সেমিফাইনালে বাংলা হরিয়ানা অথবা ওড়িশার মুখোমুখি হবে।

৩৭তম ন্যাশনাল গেমস হচ্ছে গোয়াতে। গোয়ার মাপুসা, মারগাও, পঞ্জিম, পন্ডা এবং ভাস্কো শহরে টুর্নামেন্ট হচ্ছে। ২৮টি রাজ্য এবং কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলি নিয়ে হয় ন্যাশনাল গেমস। ইতিহাসে এই প্রথম জাতীয় গেমস আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে গোয়া।

এখনও পর্যন্ত পদক তালিকায় শীর্ষে আছে মহারাষ্ট্র। মহারাষ্ট্রের ঝুলিতে আছে ৪৭টি সোনা, ৩৪টি রুপো এবং ৩৩টি ব্রোঞ্জ। দ্বিতীয় স্থানে আছে হরিয়ানা। তাদের ঝুলিতে রয়েছে ১৮টি সোনা, ১৫টি রুপো এবং ১৭টি ব্রোঞ্জ। ১৭টি সোনা, ৯টি রুপো এবং ৭টি ব্রোঞ্জ নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে সার্ভিসেস। কর্ণাটক আছে চতুর্থ স্থানে। তাদের ঝুলিতে আছে ১২টি সোনা, ৮টি রুপো এবং ৯টি ব্রোঞ্জ। ৯টি সোনা, ২২টি রুপো এবং ১৫টি ব্রোঞ্জ নিয়ে নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে মধ্যপ্রদেশ। তবে প্রথম ১০-এও নেই পশ্চিমবঙ্গ। ৩টি সোনা, ১২টি রুপো এবং ৭টি ব্রোঞ্জ নিয়ে ১৬ নম্বরে রয়েছে।

বাংলার মহিলা ফুটবল দল
অ‍্যাপের মাধ্যমে ফুটবলার তুলে আনবেন মেহেতাব-নবিরা, রয়েছে রিয়েল মাদ্রিদ যাওয়ার সুযোগ
বাংলার মহিলা ফুটবল দল
CFL: নিয়ম রক্ষার ম্যাচে লাল-হলুদ ঝড়, ৪-১ গোলে উড়ে গেলো ডায়মন্ড হারবার

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in