

মোহনবাগানের গত দুই মরসুমে সাফল্যের পেছনে বড় অবদান ছিল ইউরো কাপ খেলা ফিনল্যান্ড ফুটবলার জনি কাউকোর। তবে চোটের কারণে আপাতত খেলতে পারছেন না তিনি। পরের মরসুমে কি কাউকোকে রাখবে বাগান! এই প্রশ্নই জোরালো হচ্ছে।
সূত্রের খবর, জনি কাউকোকে এখনই ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে না। বরং স্কোয়াডে রেখে রেজিস্ট্রেশন না করানোর পথে হাঁটতে পারে বাগান শিবির। ডিসেম্বর নাগাদ ফিট হয়ে উঠতে পারেন ফিনল্যান্ডের এই ফুটবলার। গত মরসুমে আইএসএল-এ এফসি গোয়ার বিপক্ষে ফতোরদা স্টেডিয়ামে এসিএল-এ চোট পান তিনি। মরসুমের মাঝপথে পোগবা এবং কাউকোকে হারিয়ে বিপাকে পড়ে গিয়েছিল সবুজ মেরুন শিবির।
তবে সেখান থেকেই কামব্যাক করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সবুজ মেরুন শিবির। রক্ষণে হ্যামিলের সঙ্গে কার্ল ম্যাকহিউকে রেখে দেওয়া হয়েছে। রিলিজ করা হয়েছে তিরি এবং স্লাভকোকে। মাঝমাঠের হুগো বুমোসকে লোনে অন্য দলে পাঠিয়ে দেওয়ার বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত নয়।
আসন্ন এএফসি কাপের প্রাথমিক পর্বে মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের প্রথম ম্যাচ ১৫ অগাস্ট। আইএসএল ২০২২-২৩-র নক আউট চ্যাম্পিয়নদের খেলতে হবে নেপালের মাচিন্দ্রা এফসি অথবা ভুটানের পারো এফসি-র বিরুদ্ধে। ৮ অগাস্ট মাচিন্দ্রা ও পারোর মধ্যে ম্যাচ দিয়ে এই অঞ্চলের পর্ব শুরু হবে। এই ম্যাচে যারা জিতবে, তারাই এক সপ্তাহ পরে মোহনবাগানের বিরুদ্ধে খেলবে। তাদের ম্যাচের দিনই বাংলাদেশের আবাহনী লিমিটেড ঢাকা মুখোমুখি হবে মলদ্বীপের ক্লাব ঈগলসের। এই ম্যাচগুলিতে জেসন কামিংস, আরমান্দো সাদিকুদের দলের জার্সি গায়ে খেলতে দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন লক্ষ লক্ষ সমর্থক।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন