

ছন্দপতন মোহনবাগানের। কলকাতা লিগে জয়ের হ্যাটট্রিকের পর কালীঘাট এমএসের বিরুদ্ধে ১-১ ব্যবধানে ড্র করলো সবুজ মেরুন ব্রিগেড।
বুধবার ম্যাচের শুরু থেকেই মোহনবাগানের উপর চাপ সৃষ্টি করে কালীঘাট। একের পর এক আক্রমণে বাগান ডিফেন্সকে চিন্তায় ফেলে দেয় তারা। ম্যাচের ২৯ মিনিটে গোল ছেড়ে বেরিয়ে আসেন বাগান গোলরক্ষক। গোলের মুহূর্ত তৈরি হলেও গোল হয়নি। পরে বাগান প্লেয়ারের হাতে বল লাগায় পেনাল্টি হয়। কালীঘাটের করণ চাঁদ মুর্মু পেনাল্টি থেকে গোল করে যান।
গোল হজম করে বেশ চাপে পড়ে যায় বাগান। প্রথমার্ধ শেষের একদম শেষ সময়ে পেনাল্টি পায় মোহনবাগান। ৪৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করতে ভুল করেননি সুহেল শেঠ। প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-১ ব্যবধানে।
দ্বিতীয়ার্ধে বেশ আক্রমণ নির্ভর ফুটবল খেলে দুই দল। কালীঘাট একের পর এক গোলের সুযোগ পেয়ে গোল করতে ব্যর্থ হয়। খেলার শেষ মুহূর্তে মোহনবাগানের ফারদিন আলি মোল্লা গোল করলেও অফ সাইডের জন্য বাতিল হয়ে যায়। ম্যাচ শেষ হয় ড্রয়ের মাধ্যমে।
আজকের ম্যাচে রেফারিং-এর মান নিয়ে অনেক প্রশ্ন উঠেছে। ম্যাচ শেষে কালীঘাট কোচ পবন থাপাও রেফারিং নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ম্যাচের হাফটাইমে মোহনবাগান মাঠে সংবর্ধনা দেওয়া হয় নতুন বিদেশী বিশ্বকাপার জেসন কামিংস, ভারতীয় দলের ফুটবলার অনিরুদ্ধ থাপা ও সাদিকুকে । মাঠে এসেছিলেন মোহনবাগান সভাপতি টুটু বসু। মোহনবাগান জিততে না পারলেও বিদেশিহীন লিগকে স্বাগত জানালেন তিনি।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন