

বৃহস্পতিবার আইপিএল ২০২৫-র প্রথম কোয়ালিফায়ারে মুখোমুখি হতে চলেছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর এবং পাঞ্জাব কিংস। দুই দলই লিগ টেবিলে ১৪ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। হাড্ডাহাড্ডি ম্যাচের আগে দেখে নেওয়া যাক পরিসংখ্যান।
আজ সন্ধ্যা ৭.৩০টায় পাঞ্জাবের নিউ পিসিএ স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবে দুই দল। আরসিবি ফাইনাল সেমিফাইনাল মিলিয়ে মোট ১৫টি প্লে অফ ম্যাচ খেলেছে। যার মধ্যে জয় পেয়েছে মাত্র ৫টিতে। পরাজিত হয়েছে ১০টি।
এর মধ্যে ২০০৯ সালের ফাইনালে ডেকান চার্জার্সের কাছে ৬ রানে পরাজিত হয়েছিল আরসিবি। ২০১০ সালের সেমিতে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের কাছে ৩৫ রানে হারতে হয়েছিল। ২০১১ সালে চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে আইপিএল ফাইনালে ৫৮ রান পরাজিত হয় আরসিবি। ২০১৫ সালে কোয়ালিফায়ারে ২-তে চেন্নাই সুপার কিংসের কাছেই ৩ উইকেটে হারতে হয় বিরাট কোহলিদের। ২০১৬ সালে আইপিএল ফাইনালে হায়দরাবাদের কাছে বেঙ্গালুরু ৮ রানে পরাজিত হয়।
২০২০-র এলিমিনেটরে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ৬ উইকেট হারে আরসিবি। ২০২১ সালের এলিমিনেটরে কলকাতার কাছে ৪ উইকেটে পরাজিত হয় ব্যাঙ্গালোর। ২০২২ মরসুমে কোয়ালিফায়ার ২-তে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ৭ উইকেটে হারে আরসিবি। ২০২৪ সালে রাজস্থানের কাছেই ৪ উইকেটে পরাজিত হয় ব্যাঙ্গালোর।
অন্যদিকে, পাঞ্জাব কিংস প্লে-অফে মোট ৪টি ম্যাচ খেলেছে। যার মধ্যে জিতেছে ১টি এবং পরাজিত হয়েছে ৩টি ম্যাচ। ২০০৮ সালে চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধে এলিমিনেটরে ৯ উইকেটে পরাজিত হয় পাঞ্জাব। ২০১৪ সালে ফাইনালে কলকাতার কাছে ৩ উইকেটে হারতে হয়েছিল পাঞ্জাবকে।
এছাড়া দুই দল একে অন্যের মুখোমুখি হয়েছে মোট ৩৫ বার। যার মধ্যে পাঞ্জাব জিতেছে ১৮ বার এবং আরসিবি জিতেছে ১৭ বার।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন