

ভারতীয় ফুটবলে রেফারির মান নিয়ে রয়েছে একাধিক প্রশ্ন। গত আইএসএল-এ ইস্টবেঙ্গল সহ অনেক দলকে রেফারির ভুলের খেসারত দিয়েছে। ইস্টবেঙ্গল সহ অনেকে চিঠিও দেয় অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনকে। তবে ফেডারেশন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা একাধিক নতুন নিয়ম সামনে আনলো।
সম্প্রতি ফিফার পক্ষ থেকে রেফারি নিয়ে যে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে, তার ভিত্তিতে কঠোর ’আচরণবিধি - অংশগ্রহণকারীদের আচরণ' কার্যকর করছে এআইএফএফ ও এআইএফএফ-এর রেফারি বিভাগ। নতুন মরসুমে এই আচরণবিধি কার্যকর করছে এআইএফএফ। ডুরান্ড কাপ, আই-লিগ, আই-লিগ ২, সুপার কাপ ও আইএসএল-এ আচরণবিধি কার্যকর হবে।
ইউরোর প্রতিটি ম্যাচেই এই নিয়ম কার্যকর হচ্ছে। বহু ম্যাচে দেখা গেছে রেফারির সাথে তর্ক করতে গিয়ে হলুদ কার্ড দেখতে হয়েছে প্লেয়ারকে। এই নয়া নিয়ম অনুযায়ী -
একমাত্র অধিনায়ক শ্রদ্ধা বজায় রেখে রেফারির কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাইতে পারেন। অন্য কোনও ফুটবলার ব্যাখ্যা চাইতে গেলে সতর্কিত করা হতে পারে।
টেকনিক্যাল এরিয়ায় থাকা সিনিয়র কোনও ব্যক্তি শ্রদ্ধা বজায় রেখে চতুর্থ রেফারির কাছ থেকে ব্যাখ্যা চাইতে পারেন। অন্য কোনও ফুটবলার ব্যাখ্যা চাইতে গেলে হলুদ কার্ড দেখানো হতে পারে।
ম্যাচের সময় টেকনিক্যাল এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকতে পারবেন কোচ ও একজন স্টাফ। অর্থাৎ, ম্যাচ পরিচালনার জন্য কোচের সঙ্গে একজন সক্রিয় থাকতে পারবেন। পরিস্থিতি অনুযায়ী, চিকিৎসক বা ফিজিও সেখানে দাঁড়াতে পারবেন ।তবে VAR নিয়ে কী ভাবছে ফেডারেশন? সেই উত্তর এখনও অজানা।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন