Weather Update: বছরশেষে রাজ্যজুড়ে শীতের ঝোড়ো ব্যাটিং, ঠান্ডায় কাঁপছে উত্তর থেকে দক্ষিণ

People's Reporter: আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বছরের শেষ দিনগুলিতে এইরকম ঠান্ডা বজায় থাকবে। তারপর পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে পারদ আবার কিছুটা চড়বে। তবে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।
ছবি প্রতীকী
ছবি প্রতীকীছবি সংগৃহীত
Published on

বছরের শেষে রাজ্যজুড়ে ঝোড়ো ব্যাটিং করছে শীত। কলকাতা সহ সর্বত্র জাঁকিয়ে পড়েছে ঠাণ্ডা। হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় গোটা পশ্চিমবঙ্গই জবুথবু। ঠাণ্ডায় উত্তরবঙ্গকে কড়া প্রতিযোগিতা দিচ্ছে দক্ষিণবঙ্গ। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বছরের শেষ দিনগুলিতে এইরকম ঠান্ডা বজায় থাকবে। তারপর পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে পারদ আবার কিছুটা চড়বে। তবে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই।

রবিবারের তুলনায় আজ কলকাতার তাপমাত্রা আরও কমেছে। রবিবারের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ তা পৌঁছেছে ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ০.৩ ডিগ্রি কম। রবিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও ২১.৪ ডিগ্রির বেশি ওঠেনি (স্বাভাবিকের চেয়ে ৪ ডিগ্রি নীচে)। এর আগে শুক্রবার ও শনিবার কলকাতার পারদ ১৩ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছিল।

দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলিতে হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় জবুথবু। সোমবার বাঁকুড়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯.৩ ডিগ্রি। এটাই দক্ষিণবঙ্গে সর্বনিম্ন। আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, এদিন বর্ধমান এবং আসানসোলের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল যথাক্রমে ৯.৪ এবং ৯.৫ ডিগ্রি। শ্রীনিকেতন এবং বহরমপুরের তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রিতে নেমেছিল। এছাড়া কলাইকুণ্ডায় ১০.৮, পুরুলিয়ায় ১১, মেদিনীপুরে ১১.৫, পানাগড়ে ১১.৬, কল্যাণীতে ১১.৮, ব্যারাকপুরে ১২.৪, দিঘায় ১২, কৃষ্ণনগরে ১২.৬, সল্টলেকে ১৩.৮ এবং দমদমে ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছিল পারদ। 

অন্যদিকে ঠাণ্ডায় কাঁপছে উত্তরবঙ্গও। দার্জিলিঙে সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৫.৪ ডিগ্রি। ৯ ডিগ্রিতে নেমেছিল আলিপুরদুয়ারের তাপমাত্রা। উত্তরবঙ্গের জেলগুলিতে কুয়াশার দাপট চলবে। দৃশ্যমানতা নেমে আসতে পারে ১৯৯ মিটার থেকে ৫০ মিটারে। দক্ষিণবঙ্গেও হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সতর্কতা জারি করা হয়েছে সর্বত্র। দৃশ্যমানতা ৯৯৯ মিটার থেকে ২০০ মিটার পর্যন্ত নামতে পারে।

ছবি প্রতীকী
Jalpaiguri: খোঁজ নেই বিডিও প্রশান্ত বর্মণের - জলপাইগুড়ি জুড়ে 'সন্ধান চাই' পোষ্টার লাগালো এসএফআই
ছবি প্রতীকী
Mid-Day Meal: শেষ ৫ বছরে মিড ডে মিল বন্ধ ৮৪ হাজার ৪৫৩টি স্কুলে, শীর্ষে বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশ

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in