

পনেরো বছরের প্রতীক্ষার অবসান। অবশেষে ২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় পাশ করা যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
বাম আমলে ২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় বসে ছিলেন বহু পরীক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে অনেকেই উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। কিন্তু ২০১১ সালে রাজ্যে পালাবদলের পরে সেই প্যানেল বাতিল করে দেয় তৃণমূল সরকার।এবার সেই সংক্রান্ত মামলার রায় ঘোষণা করল কলকাতা হাইকোর্ট।
উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মালদহের চাকরিপ্রার্থীরা তাঁদের শূন্যপদে নিয়োগ নিয়ে মামলা দায়ের করেন। বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, সেই মামলায় মঙ্গলবার বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা জানান, ওই প্যানেলের যোগ্য প্রার্থীদের বর্তমানে থাকা শূন্যপদে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। আগামী ২৫ এপ্রিলের মধ্যে পর্ষদের সিদ্ধান্ত জানানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
উল্লেখ্য, সেই সময় কেন্দ্রীয় ভিত্তিক নিয়োগ নয় বরং জেলা ভিত্তিক নিয়োগ হতো। সেই কাজ করত জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি হাওড়া জেলার ক্ষেত্রেও একই রায় দিয়েছেন বিচারপতি। আদালতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, বর্তমানে যে শূন্যপদ রয়েছে সেখানে নিয়োগ করা হবে। পরবর্তীকালে যেমন অনুমোদন পাওয়া যাবে সেভাবে নিয়োগ হবে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন