

ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠলো মণিপুরের চূড়াচাঁদপুর জেলা। এক নাবালক সহ মোট ২ জনের মৃত্যুতে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছে উত্তেজিত জনতা। এলাকাজুড়ে পালিত হচ্ছে বনধ।
চূড়াচাঁদপুর জেলাটি মূলত কুকি অধ্যুষিত। শুক্রবার এসপি অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় ৩০০-৪০০ জন জনতা। তখনই খণ্ডযুদ্ধ বাধে। সেনার গুলিতে মৃত্যু হয় ২৯ বছরের লেতলাখুল গাংটে এবং ১৫ বছর বয়সের এক নাবালক। যার প্রতিবাদে বনধ পালন করে কুকি সম্প্রদায়।
উপজাতি সম্প্রদায়ের অভিযোগ, সাধারণ মানুষের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ এসেছিল জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অফিস থেকে। শুধুমাত্র পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য উচ্চপদস্থ আধিকারকদের পর্যবেক্ষণের জন্য পাঠালেই হবে না, অশান্তির অবসান চাই।
প্রসঙ্গত, মণিপুর প্রশাসন জানায় চূড়চাঁদপুরে এসপি অফিসে ঢোকার চেষ্টা করেন ৩০০-৪০০ জন। অফিস লক্ষ্য করে লাগাতার পাথর ছুঁড়তে থাকে উত্তেজিত জনতা। এমনকি আগুনও লাগিয়ে দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়া হয়।
পুরো বিতর্কের সূত্রপাত এক কনস্টেবলের সেলফি তোলা নিয়ে। ওই সেলফিতে দেখা যায় এক বন্দুকধারীর সাথে আছেন ঐ কনস্টেবল। উত্তেজিত জনতা কনস্টেবলের পদত্যাগের দাবি জানায়।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন
