

২০২৪ সালে মহারাষ্ট্র জুড়ে মোট ২,১৯,০৪৭টি আর্থিক প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে। মহারাষ্ট্র সরকারের স্বরাষ্ট্র দপ্তরের তথ্য অনুসারে এই প্রতারণার ঘটনায় শীর্ষে আছে মুম্বাই। রাজ্য জুড়ে গত এক বছরে আর্থিক প্রতারণার মোট পরিমাণ ৩৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি।
তথ্য অনুসারে, আর্থিক প্রতারণার ঘটনা সবথেকে বেশি ঘটেছে মুম্বাইতে। মোট ৫১,৮৭৩টি প্রতারণার ঘটনায় যুক্ত মোট ১২,৪০৪.১২ কোটি টাকা।
তালিকায় এরপরেই আছে পুণে শহর। যেখানে ৫,১২২.৬৬ কোটি টাকার প্রতারণা হয়েছে এবং মোট ঘটনার সংখ্যা ২২,০৫৯।
সারা পুণে জেলায় মোট ৪২,৮০২টি আর্থিক প্রতারণার ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে। যার মধ্যে পিম্প্রি ছিঞ্চওয়াদ অঞ্চলে ঘটেছে ১৬,১১৫ টি ঘটনা এবং পুনে গ্রামীণ অঞ্চলে ঘটেছে ৪,৬২৮টি ঘটনা। দুই জায়গায় আর্থিক প্রতারণার মোট পরিমাণ যথাক্রমে ৩,২৯১.২৫ কোটি এবং ৪৩৪.৩৫ কোটি।
থানে জেলার ক্ষেত্রে থানে শহরে ২০,৮৯২টি ঘটনা, নভি মুম্বাইতে ১৩,২৬০টি ঘটনা এবং থানে গ্রামীণ অঞ্চলে ১,৩২৬টি আর্থিক প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে। থানে জেলা জুড়ে আর্থিক প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে ৩৫,৩৮৮ টি।
এই তিন জেলা ছাড়াও নাগপুর সিটিতে আর্থিক প্রতারণার সংখ্যা ১১,৮৭৫টি, নাসিকে ৯,১৬৯টি, ছত্রপতি শম্ভাজীনগরে ৬,০৯০টি, অমরাবতী ২,৭৭৮টি, সোলাপুরে ৩,৪৫৭টি ঘটনা ঘটেছে।
এছাড়াও বুলধানাতে ১,৫৩১টি, চন্দ্রপুরে ১,৭৯২টি, লাটুরে ১,৬২৪টি আর্থিক প্রতারণার ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন