অশোক গেহলট এবং রাজেন্দর সিং যাদব
অশোক গেহলট এবং রাজেন্দর সিং যাদবফাইল ছবি

Rajasthan: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়িতে ED হানা, ভোটের আগে গেহলটকে চাপে রাখতে বিজেপির কৌশল?

জানা গেছে, মিড ডে মিল প্রকল্পে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে এই তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। মন্ত্রীর বাসভবন ছাড়াও বেহরোর, বিরাটনগর সহ আরও ১০টি জায়গায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
Published on

রাজস্থানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী রাজেন্দর সিং যাদবের বাসভবনে হানা দিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। সকাল ৭ টা থেকে তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্তও চলছে এই তল্লাশি। আর কয়েকমাস পরেই রাজস্থানে বিধানসভা নির্বাচন। তার আগে অশোক গেহলটের মন্ত্রিসভার দ্বিতীয় সদস্যের বাড়িতে কেন্দ্রীয় সংস্থার এভাবে তল্লাশি কি কংগ্রেসকে চাপে রাখতেই? এই নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

রাজেন্দর সিং যাদব জয়পুরের কোটপুতলি কেন্দ্রের বিধায়ক। স্বরাষ্ট্র দপ্তরের পাশাপাশি উচ্চশিক্ষা, বিচার বিভাগ, রাজ্য মোটর গ্যারেজ, প্ল্যানিং ইত্যাদি একাধিক দপ্তরের দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। ইডির একটি সুত্র মারফত জানা গেছে, মিড ডে মিল প্রকল্পে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে মন্ত্রীর বিরুদ্ধে। যে কারণে এই তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে। কোটপুতলিতে মন্ত্রীর বাসভবন ছাড়াও বেহরোর, বিরাটনগর সহ আরও ১০টি জায়গায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে। এই সব জায়গার সাথেই যাদবের যোগাযোগ রয়েছে।

দিল্লি থেকে ইডি আধিকারিকদের একটি দল কোটপুতলি পৌঁছেছে বলে জানা গেছে। রাজেন্দ্র সিং যাদবের বাড়ির বাইরে বেশ কয়েকটি গাড়ি লক্ষ্য করা গেছে  মন্ত্রীর বাসভবন ও অফিস থেকে ঢোকা এবং বেরোনোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আয়কর দফতরও এই তদন্তে যোগ দিতে পারে বলে জানা গেছে।

এর আগে গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে রাজেন্দ্র যাদবের সাথে সম্পর্কিত ৫৩টি স্থানে অভিযান চালিয়েছিল আয়কর দপ্তর। কোটপুটলিতে যাদবের একটি নিউট্রিশনাল ফুড তৈরির কারখানাও রয়েছে। এছাড়াও শিক্ষা সংক্রান্ত আরও একাধিক ব্যবসা আছে তাঁর।

অশোক গেহলট এবং রাজেন্দর সিং যাদব
রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা HEC-র ইঞ্জিনিয়াররা ২০ মাস বেতনহীন, সংসার চালাতে গামছা-ফুচকা বিক্রি করছেন
অশোক গেহলট এবং রাজেন্দর সিং যাদব
‘সাংবাদিকদের চা খেতে ডাকুন.. বুঝছেন নিশ্চয়ই কী বলতে চাইছি’, দলীয় কর্মীদের 'বিশেষ' বার্তা BJP সভাপতির

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in