Delhi Murder: স্বামীকে হত্যার পর ২২ টুকরো করে ফ্রীজে, দিল্লিতে আরও এক চাঞ্চল্যকর হত্যার হদিশ

দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ পূর্ব দিল্লির পাণ্ডব নগর এলাকায় স্বামীকে হত্যা, তার দেহ কেটে টুকরো টুকরো করা এবং দেহাংশ একটি ড্রেনে এবং রামলীলা মাঠে ফেলে দেওয়ার অভিযোগে এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করেছে।
ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ
ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজছবি আইএএনএস ট্যুইটার হ্যান্ডেলের সৌজন্যে
Published on

শ্রদ্ধা ওয়ালকারের চাঞ্চল্যকর হত্যাকান্ড সামনে আসার পরেই আরও এক চাঞ্চল্যকর হত্যাকান্ডের সাক্ষী হল দিল্লি। এবার দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ পূর্ব দিল্লির পাণ্ডব নগর এলাকায় স্বামীকে হত্যা, তার দেহ কেটে টুকরো টুকরো করা এবং দেহাংশ একটি ড্রেনে এবং রামলীলা মাঠে ফেলে দেওয়ার অভিযোগে ছেলে সহ এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করেছে।

পুলিশ জানিয়েছে গত ৩০ মে তারা দেহাংশগুলো খুঁজে পায়।

এই খুনের অভিযোগে ধৃত পুনম এবং তার ছেলে দীপককে সনাক্ত করা হয়েছে। সূত্র অনুসারে, মৃত অঞ্জন দাসের মৃতদেহ কেটে টুকরো টুকরো করে ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয় এবং ধীরে ধীরে সেই দেহাংশ ফেলা হয়।

পুলিশের মতে, ধৃত পুনমের অভিযোগ, তাঁর স্বামীর অবৈধ সম্পর্ক ছিল এবং দীপকের স্ত্রীর প্রতিও তাঁর কুদৃষ্টি ছিল।

এই ঘটনা প্রসঙ্গে এক সিনিয়র পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, "পুলিশ তদন্তের সময় কিছু সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করেছে এবং ছয় মাস ধরে মামলার তদন্তের পর, তারা পুনম এবং দীপককে হত্যার সাথে জড়িত থাকার জন্য গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে।"

এই মুহূর্তে এই হত্যাকান্ডের তদন্ত চলছে এবং জিজ্ঞাসাবাদের পর আরও তথ্য পাওয়া যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে পুলিশ।

গত ১২ নভেম্বর শ্রদ্ধা ওয়ালকারকে হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয় আফতাব আমিন পুনাওয়ালাকে। যিনি তাঁর লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধা ওয়াকারকে হত্যার পর টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলেন এবং পরে ১৮ দিন ধরে তার শরীরের অঙ্গগুলি বিভিন্ন জায়গায় ফেলে আসেন।

ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ
Rajasthan: 'কঠোর সিদ্ধান্ত' নিতে পারে কংগ্রেস, গেহলটের 'বিরূপ' মন্তব্যের পর সতর্কতা রমেশের
ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ
China: 'লকডাউন চাই না' - জিনপিং প্রশাসনের 'জিরো কোভিড পলিসি'র বিরুদ্ধে অসন্তোষ একাংশের

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in