

বিহারে তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি এবং অন্যান্য পিছিয়ে পড়া জাতির জন্য বাড়লো সংরক্ষণের কোটা। ৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে এই সংরক্ষণ করা হল ৬৫ শতাংশ। বৃহস্পতিবার বিহার বিধানসভা এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিহারে নীতিশ কুমার সরকারের উদ্যোগে সম্প্রতি হওয়া জাতিগত জনগণনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। জানা গেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি চাকরি – সব ক্ষেত্রেই এই কোটার ভিত্তিতেই পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। বৃহস্পতিবার ধ্বনি ভোটে বিহার বিধানসভায় এই সিদ্ধান্ত পাশ হয়।
নতুন বিল অনুসারে তফশিলি জাতির ক্ষেত্রে ১৬ শতাংশ সংরক্ষণের কোটা বেড়ে হবে ২০ শতাংশ। তফশিলি উপজাতির ক্ষেত্রে সংরক্ষণের কোটা আগের তুলনায় দ্বিগুণ করা হবে। এছাড়া অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়াদের ক্ষেত্রে সংরক্ষণ কোটা ১৮ শতাংশ থেকে বেড়ে হবে ২৫ শতাংশ এবং অন্যান্য পিছিয়ে পড়া শ্রেণির ক্ষেত্রে সংরক্ষণ কোটা ১২ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৫ শতাংশ হবে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন