Goa Polls 22: থামেনি ঘরোয়া কোন্দল, মনোনয়ন জমার শেষ দিনেও অস্বস্তি বিজেপিতে

আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পানাজি আসন। যেখানে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর পাররিকরের ছেলে উৎপল পাররিকর মনোনয়নের দাবিদার হলেও তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।
ছবি প্রতীকী
ছবি প্রতীকী ছবি সংগৃহীত

গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে মনোনয়ন জমা দেবার শেষ দিনেও বিজেপির ঘরোয়া কোন্দল থামলো না। ৪০ বিধানসভা আসন বিশিষ্ট গোয়া বিধানসভায় ভোট আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। শেষ পাওয়া খবর অনুসারে মনোনয়ন জমা দেবার শেষ দিনেও রাজ্যের বেশ কয়েকটি আসনে জট ছাড়াতে পারেনি বিজেপি। যা নিয়ে চিন্তায় গোয়া বিজেপি নেতৃত্ব। শুক্রবার ছিলো মনোনয়ন জমা দেবার শেষ দিন।

আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পানাজি আসন। যেখানে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর পাররিকরের ছেলে উৎপল পাররিকর মনোনয়নের দাবিদার হলেও তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। যার ফলে তিনি বিজেপি ছেড়েছেন এবং ওই আসন থেকে নির্দল হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ওই কেন্দ্রের বর্তমান বিধায়ক বিজেপির আতনাসিও মনসেরাট্টেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। যিনি ২০১৯ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন।

দলের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করলেও উৎপল পাররিকরের দাবি তিনি এখনও বিজেপির সঙ্গে আছেন এবং তাঁর প্রতিবাদ একজন ভুল ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়া নিয়ে। যদিও উৎপল পাররিকর যাই বলুন না কেন, পানাজি আসনে তিনি নির্দল হিসেবে মনোনয়ন জমা দেওয়ায় বিজেপির কপালে চিন্তার ভাঁজ বেড়েছে।

পানাজি ছাড়াও মান্দ্রেম, সাঙ্গুয়েম, কুম্ভারুজা আসন নিয়েও জট বেঁধেছে বিজেপির অন্দরে। মান্দ্রেম কেন্দ্রে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিজেপি ছেড়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লক্ষ্মীকান্ত পারসেকার। এই কেন্দ্র থেকে বিজেপির প্রার্থী দয়ানন্দ সোপ্টে। তাঁর বিরুদ্ধে নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন লক্ষ্মীকান্ত। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে লক্ষ্মীকান্ত পারসেকারকে এই আসনে হারিয়েছিলেন দয়ানন্দ সোপ্টে।

রাজ্যের সাঙ্গুয়েম কেন্দ্রে নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন উপ মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রকান্ত কাভেলকারের স্ত্রী সাবিত্রী কাভেলকার। চন্দ্রকান্ত কাভেলকার কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এই আসনে তাঁর স্ত্রীর জন্য তিনি তদ্বির করলেও দলের পক্ষ থেকে তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। ফলে তিনি বিজেপি ছেড়ে ঘোষিত বিজেপি প্রার্থী সুভাস ফালদেশাই-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে।

একইভাবে কুম্ভারুজা কেন্দ্রেও বিজেপির দলীয় কোন্দলের ছায়া পড়েছে। যেখানে বিজেপির ঘোষিত প্রার্থী জয়নিতা মাদকাইকারের বিরুদ্ধে নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন একসময়ের বিজেপি নেতা রোহন হারমালকার। এই কেন্দ্র থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চেয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রীপদ নায়েকের ছেলে সিদ্ধেশ নায়েক। যিনি আগেই জানিয়েছিলেন, তাঁকে মনোনয়ন না দেওয়া হলে তিনি ওই কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। যদিও পরবর্তী সময়ে বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি বোঝাপড়ায় এসে আপাতত শান্ত হয়েছেন।

গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে মনোনয়ন জমা দেবার শেষ দিনেও বিজেপির ঘরোয়া কোন্দল থামলো না। ৪০ বিধানসভা আসন বিশিষ্ট গোয়া বিধানসভায় ভোট আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। শেষ পাওয়া খবর অনুসারে মনোনয়ন জমা দেবার শেষ দিনেও রাজ্যের বেশ কয়েকটি আসনে জট ছাড়াতে পারেনি বিজেপি। যা নিয়ে চিন্তায় গোয়া বিজেপি নেতৃত্ব।

আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পানাজি আসন। যেখানে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহর পাররিকরের ছেলে উৎপল পাররিকর মনোনয়নের দাবিদার হলেও তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। যার ফলে তিনি বিজেপি ছেড়েছেন এবং ওই আসন থেকে নির্দল হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ওই কেন্দ্রের বর্তমান বিধায়ক বিজেপির আতনাসিও মনসেরাট্টেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। যিনি ২০১৯ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন।

দলের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করলেও উৎপল পাররিকরের দাবি তিনি এখনও বিজেপির সঙ্গে আছেন এবং তাঁর প্রতিবাদ একজন ভুল ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়া নিয়ে। যদিও উৎপল পাররিকর যাই বলুন না কেন, পানাজি আসনে তিনি নির্দল হিসেবে মনোনয়ন জমা দেওয়ায় বিজেপির কপালে চিন্তার ভাঁজ বেড়েছে।

পানাজি ছাড়াও মান্দ্রেম, সাঙ্গুয়েম, কুম্ভারুজা আসন নিয়েও জট বেঁধেছে বিজেপির অন্দরে। মান্দ্রেম কেন্দ্রে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে বিজেপি ছেড়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লক্ষ্মীকান্ত পারসেকার। এই কেন্দ্র থেকে বিজেপির প্রার্থী দয়ানন্দ সোপ্টে। তাঁর বিরুদ্ধে নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন লক্ষ্মীকান্ত। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে লক্ষ্মীকান্ত পারসেকারকে এই আসনে হারিয়েছিলেন দয়ানন্দ সোপ্টে।

রাজ্যের সাঙ্গুয়েম কেন্দ্রে নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন উপ মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রকান্ত কাভেলকারের স্ত্রী সাবিত্রী কাভেলকার। চন্দ্রকান্ত কাভেলকার কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এই আসনে তাঁর স্ত্রীর জন্য তিনি তদ্বির করলেও দলের পক্ষ থেকে তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। ফলে তিনি বিজেপি ছেড়ে ঘোষিত বিজেপি প্রার্থী সুভাস ফালদেশাই-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে।

একইভাবে কুম্ভারুজা কেন্দ্রেও বিজেপির দলীয় কোন্দলের ছায়া পড়েছে। যেখানে বিজেপির ঘোষিত প্রার্থী জয়নিতা মাদকাইকারের বিরুদ্ধে নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন একসময়ের বিজেপি নেতা রোহন হারমালকার। এই কেন্দ্র থেকেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চেয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রীপদ নায়েকের ছেলে সিদ্ধেশ নায়েক। যিনি আগেই জানিয়েছিলেন, তাঁকে মনোনয়ন না দেওয়া হলে তিনি ওই কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। যদিও পরবর্তী সময়ে বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি বোঝাপড়ায় এসে আপাতত শান্ত হয়েছেন।

শেষ পাওয়া খবর অনুসারে গোয়া বিধানসভায় বিজেপি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে ৪০ আসনে। কংগ্রেস এবং গোয়া ফরওয়ার্ড পার্টির জোট যথাক্রমে ৩৭ ও ৩ আসনে। আম আদমি পার্টি ৩৯ আসনে। তৃণমূল কংগ্রেস, মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্তক পার্টির জোট ২৬ ও ১৩ আসনে। ন্যাশনাল কনফারেন্স ও শিবসেনা জোট ১১ ও ৯ আসনে। আরজিপি ৪০ আসনে, গোয়েঞ্চো স্বাভিমান পার্টি ৪ আসনে।

ছবি প্রতীকী
Goa Polls 22: বিজেপি গোয়ায় ভেড়া, ছাগল কেনার মত বিধায়ক কিনেছে - ডি কে শিবকুমার

GOOGLE NEWS-এ Telegram-এ আমাদের ফলো করুন। YouTube -এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in