

আসন্ন কলকাতা লিগের গ্রুপ বিন্যাস সম্পন্ন হলো। চিরপ্রতিপক্ষ ইস্টবেঙ্গল আর মোহনবাগান আলাদা গ্রুপে। মোহনবাগানের গ্রুপে রয়েছে মহমেডান। এখন দেখে নেওয়া যাক দুটো গ্রুপ কেমন হলো।
গ্রুপ এ - মোহনবাগান, মহামেডান, ডায়মন্ড হারবার, ইউনাইটেড স্পোর্টস, টালিগঞ্জ অগ্রগামী, সাদার্ন সমিতি, ডালহৌসি, এফসিআই, পিয়ারলেস, কালীঘাট মিলন সংঘ, আর্মি রেড, পাঠচক্র।
গ্রুপ বি - ইস্টবেঙ্গল, ভবানীপুর, পুলিশ এসি, ইস্টার্ন রেল, বিএসএস, এরিয়ান, জর্জ টেলিগ্রাফ, রেলওয়ে এফসি, কাস্টমস, রেনবো, উয়াড়ি, খিদিরপুর, পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ।
আগামী ২৫ জুন থেকে শুরু হচ্ছে কলকাতা লিগ। সেপ্টেম্বর মাসে লিগ শেষ করার টার্গেট নিয়েছে আইএফএ। দুটো টিমের হবে অবনমন। প্রতি টিমে ভূমিপুত্র খেলার বিষয় পরেরবার ঠিক হবে। তিন প্রধান তাঁদের ক্লাবেই খেলবে। আর বেশি ম্যাচ ফ্লাডলাইটেই হবে।
এছাড়া খড়দহ, কল্যাণী, ব্যারাকপুর, সোনারপুরের মতো স্টেডিয়ামে হবে লিগের ম্যাচ। ডুরান্ড আর কলকাতা লিগের ম্যাচ একসঙ্গে চলবে। ডুরান্ড কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে সময়সূচি ঠিক হবে।
কয়েক মাস আগে আইএফএ নিযুক্ত তিন সদস্যর এক্সপার্ট কমিটির (মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য, সঞ্জয় সেন এবং দেবজিৎ ঘোষ) পরামর্শ ছিল, প্রিমিয়ার ডিভিশনের লিগ এমন ভাবে করা হোক, যেখানে দলগুলি যাতে ২০টি করে ম্যাচ খেলতে পারে।
আইএফএ কর্তারা যা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা হল, প্রিমিয়ারের ২৬টি দলকে দুটি গ্রুপে ভাগ করা। একটি গ্রুপে মোহনবাগান ও অন্য গ্রুপে ইস্টবেঙ্গল। পাশাপাশি গত বছরের চ্যাম্পিয়ন মহামেডান ও রানার্স দল ভবানীপুরকেও আলাদা গ্রুপে রাখা হল। বাকি ২২টি দলকে নিয়ে লটারি করে গ্রুপ ঠিক হলো। দুটি গ্রুপ থেকে উপরের ৩টি করে দল নিয়ে (মোট ৬ টি দল) চ্যাম্পিয়নশীপের জন্য সুপার সিক্সের লড়াই হবে। আর নিচের ৬টি দল নিয়ে হবে অবনমনের লড়াই।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন