

বুধবার সিডনিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সেমি ফাইনাল খেলতে নামবে নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তান। তার আগে দুই শিবিরেই বেশ আত্মবিশ্বাসের ছবি ধরা পড়েছে। পরিসংখ্যান বলছে বিশ্বকাপের আসরে ৬ বার মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। যার মধ্যে ৪ বার জিতেছে পাক শিবির। ২ বার জেতে কিউইরা।
টুর্নামেন্টে পিছিয়ে পড়েও সেমি ফাইনালে যোগ্যতা অর্জন করবে পাকিস্তান তা কেউ হয়তো ভাবতে পারেননি। এর আগেও এমন অনেক উদাহরণ আছে যেখানে পাকিস্তান সকলকে পেছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। পরিসংখ্যান মোতাবেক নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে এগিয়ে রয়েছে পাকিস্তানই।
আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মঞ্চে দুই দল প্রথম মুখোমুখি হয় ২০০৭-০৮ ক্রীড়াবর্ষে। দক্ষিণ আফ্রিকার কেপ টাউনে প্রথম ব্যাট করে কিউইরা ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৪৩ রান করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৪ উইকেট হারিয়ে ১৪৭ রান করে ম্যাচ জিতে নেয় পাকিস্তান। ২০০৯ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফের পাকিস্তানের কাছে লজ্জার হার হজম করতে হয় নিউজিল্যান্ডকে। কিউইরা করে ৯৯ রান। পাকিস্তান ১০০ রান ১৩ ওভার ১ বলেই তুলে নেয়।
২০১০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মঞ্চে অবশ্য পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ম্যাচের ফলাফল ছিল পাকিস্তান ১৩২/৭ আর নিউজিল্যান্ড ১৩৩/৭। ২০১২ বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ১৭৭ রান করে পাকিস্তান। জবাবে রান তাড়া করতে নেমে ১৬৪ রানেই থেমে যায় নিউজল্যান্ডের ইনিংস। ২০১৫-১৬-র বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আবার জেতে নিউজিল্যান্ড। ২০২১ সালে শেষ আইসিসির টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মুখোমুখি হয় দুই দল। জয়লাভ করে পাকিস্তান। ২০ ওভারে কিউইরা করে ১৩৪ রান। জবাবে পাকিস্তান করে ১৩৫ রান।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন