

এটিকে নাম সরে যাওয়ার পরে ফের মোহনবাগান সমর্থকদের জন্য আসতে চলেছে সুখবর। সবুজ-মেরুন জার্সি গায়ে চাপাতে চলেছেন কাতার বিশ্বকাপে খেলা অস্ট্রেলিয়ার ফুটবলারকে দলে নিতে চলেছে মেরিনার্সরা।
জেসন কামিন্সের সঙ্গে কথাবার্তা চালাচ্ছেন মোহনবাগান কর্তারা। সূত্রের খবর, কামিন্সকে দলে নিতে ট্রান্সফার ফি দিতে হবে মোহনবাগানকে। তাঁর ক্লাব সেন্ট্রাল কোস্ট মেরিনার্সকে ট্রান্সফার ফি হিসেবে দিতে হবে ৩ কোটি টাকা। বিশ্বকাপে খেলা স্ট্রাইকারকে দলে নিতে হলে মোট সাড়ে ৯ কোটি টাকা দিতে হবে সবুজ-মেরুন ক্লাবকে।
এত টাকা দিয়ে সঞ্জীব গোয়েঙ্কা একজন স্ট্রাইকারকে কি সই করাবেন? সূত্রের খবর, অজি স্ট্রাইকারের সঙ্গে তাঁর বেতন কমানোর ব্যাপারে কথাবার্তা বলছে মোহনবাগান টিম ম্যানেজমেন্ট। তিনি যদি সাড়ে সাত কোটি টাকার জায়গায় পাঁচ কোটি টাকায় রাজি হয়ে যান সে ক্ষেত্রে কামিন্সকেই সই করাবে মোহনবাগান।
আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর মোহনবাগানের মূল বিনিয়োগকারী সংস্থার মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা জানিয়েছিলেন, পরের মরসুমে দুই-এক জন ফুটবলারকে তাঁরা বদল করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে শীতকালীন ট্রান্সফার উইন্ডোতে দলে নেওয়া ফ্রেডরিকো গালেগোকে ছাঁটাই করতে পারে সবুজ-মেরুন।
এই মরসুমে স্ট্রাইকার সমস্যায় ভুগতে হয়েছে মোহনবাগানকে। দিমিত্রি পেত্রাতোসকে স্ট্রাইকারের জায়গায় ব্যবহার করা হলেও, এই জায়গায় তিনি অভ্যস্ত নন। তবুও এই মরসুমে মোহনবাগানের হয়ে সবচেয়ে বেশি গোল তাঁর পা থেকেই পেয়েছে সবুজ-মেরুন ক্লাব। যদিও মোহনবাগান এএফসি কাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বের ম্যাচেই ফোকাস করছে এখন।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন