FIFA World Cup 22: নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে দেশের জার্সিতে নয়া রেকর্ড মেসির!

বিশ্বকাপের মঞ্চে ১০ গোল করে ফেললেন লিও মেসি। এর আগে একমাত্র আর্জেন্টাইন হিসেবে এই রেকর্ড ছিল গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতার। তিনি ১২ ম্যাচে ১০ গোল করেছিলেন। মেসি করলেন ২৪ ম্যাচে।
লিওনেল মেসি
লিওনেল মেসিছবি - ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপের ট্যুইটার হ্যান্ডেল
Published on

মেসি খেলতে নামেন যেন রেকর্ড তৈরি করতেই। দেশের জার্সিতে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে অনবদ্য নজির গড়লেন তিনি। ছুঁয়ে ফেললেন আর্জেন্টিনারই আরেক কিংবদন্তী খেলোয়াড় বাতিস্তুতাকে।

বিশ্বকাপের মঞ্চে ১০ গোল করে ফেললেন লিও মেসি। এর আগে একমাত্র আর্জেন্টাইন হিসেবে এই রেকর্ড ছিল গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতার। তিনি ১২ ম্যাচে ১০ গোল করেছিলেন। মেসি করলেন ২৪ ম্যাচে। সেমিফাইনালে যদি একটি গোল করতে পারেন তাহলে তিনিই হবেন আর্জেন্টিনার সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা।

নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে যেন ‘ম্যাজিশিয়ন’ মেসিকে দেখতে পেল ফুটবল বিশ্ব। মেসি বল ধরলেই দুই-তিন জন ডাচ প্লেয়ার তাঁকে ঘিরে ধরছিলেন। তার মধ্যেও একদম গোলের ঠিকানা লেখা পাস রাইট ব্যাক মোলিনাকে। কোনও ভুল করেননি মোলিনা। গোলরক্ষকের ডান দিক দিয়ে বল গোলের মধ্যে ঠেলে দিলেন।

প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-০। দ্বিতিয়ার্ধের শুরু থেকেই আক্রমণ বাড়াতে থাকে আর্জেন্টিনা। ৭৩ মিনিটের মাথায় পেনাল্টি থেকে গোল করে আর্জেন্টিনার ব্যবধান বাড়ায় ‘ম্যাজিশিয়ান’ মেসি। লিড ধরে রাখতে ব্যর্থ হয় লিওনেল স্কালোনির ছেলেরা। ৮৩ মিনিট ও ৯০+১১ মিনিটের মাথায় গোল করে সমতা ফেরান ওয়েগহোর্স্ট। টাইব্রেকারে আবার মার্টিনেজ ম্যাজিক। পর পর দুটি সেভ দিয়ে আর্জেন্টিনার সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেন তিনি।

অন্যদিকে, চলতি বিশ্বকাপে এই ম্যাচেই সব থেকে বেশি হলুদ কার্ড বের করতে হয় রেফারিকে। অ্যান্তোনিয়ো মাতেও লাহোজকে মোট ১৮টি হলুদ কার্ড দেখাতে হয়। প্রথম হলুদ কার্ডটি দেখেন আর্জেন্টিনার সহকারী কোচ ওয়াল্টার স্যামুয়েল (৩১ মিনিট)। শেষ হলুদ কার্ডটি দেখেন নেদারল্যান্ডসের নাও লাং (১২৯ মিনিট)। যা ২০০৬ বিশ্বকাপের পর্তুগাল বনাম নেদারল্যান্ডসের ম্যাচকেও ছাপিয়ে গেল (১৬টি হলুদ কার্ড)।

লিওনেল মেসি
FIFA World Cup 22: ক্রোয়েশিয়ার কাছে হেরে পদত্যাগ ব্রাজিল কোচ তিতের, অবসরের ইঙ্গিত নেইমারের!

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in