

আইপিএলের দুই সফলতম দল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এবং চেন্নাই সুপার কিংস চলতি আইপিএলে একদমই ব্যাকফুটে। শনিবার ডবল হেডারের প্রথম ম্যাচে সানরাইজার্সের কাছে পরাজিত হয়েছে চেন্নাই। দ্বিতীয় ম্যাচে রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের কাছে হারলো মুম্বই। দুই দলই প্রথম চার ম্যাচের একটিতেও জয় অর্জন করতে পারলো না। সূর্যকুমার যাদবের অপরাজিত ৬৭* রানের ইনিংসের দৌলতে ব্যাঙ্গালোরের সামনে ১৫২ রানের লক্ষ্য রেখেছিলেন রোহিত শর্মারা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৯ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে জয় তুলে নেয় ফাফ ডু প্লেসির দল।
দ্বিতীয় দফায় ব্যাট করতে নেমে আরসিবি অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি ১৬ রান করে ফিরে গেলেও অনুজ রাওয়াত এবং বিরাট কোহলি সহজেই দলকে জয়ের দোরগোড়ায় নিয়ে যান। অনুজ ৪৭ বলে ৬৬ রান করেন এবং কোহলির ব্যাটে আসে ৪৮ রান। ডেওয়াল্ড ব্রেভিস তাঁর আইপিএল কেরিয়ারের প্রথম বলেই ফেরান কোহলিকে। তবে এরপর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল মাঠে নেমে ব্রেভিসকে পরপর দু'বলে দুটি বাউন্ডারি মেরে খেলার সমাপ্তি ঘটান।
টসে হেরে প্রথম দফায় ব্যাট করতে নেমে এদিনও চলেনি রোহিত শর্মার ব্যাট। ঝড়ো গতিতে শুরু করলেও ২৬ রানেই থেমে যেতে হয় মুম্বই অধিনায়ককে। ইশান কিষাণও ২৬ রান করে ফিরে যান। দক্ষিণ আফ্রিকার তরুণ প্রতিভা ডেওয়াল্ড ব্রেভিস আউট হন ৮ রান করে। একা লড়াই চালিয়ে গিয়েছিলেন সূর্যকুমার যাদব। ৫ টি বাউন্ডারি এবং ৬ টি ওভার বাউন্ডারির মাধ্যমে ৩৭ বলে ৬৭* রানে অপরাজিত থাকেন সূর্য। মূলত তাঁর ইনিংসে ভর করেই দেড়শো রানের গন্ডি অতিক্রম করে মুম্বই।
ব্যাঙ্গালুরু হয়ে এই ম্যাচে ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়ে জোড়া উইকেট নিয়েছেন শ্রীলঙ্কার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। ৪ ওভারে ২৩ রান খরচ করে জোড়া উইকেট নিয়েছেন হার্শাল প্যাটেলও। এছাড়া একটি উইকেট নিয়েছেন আকাশ দীপ।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন