Messi: "বার্সেলোনা ছাড়তে চাইনি..." - ইন্টার মায়ামিতে গিয়ে মুখ খুললেন মেসি

মেসি বলেন, প্যারিসে আমার মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়। কিন্তু তাও ছিলাম। মানিয়ে নিতে হয়েছিল। বার্সেলোনাতে যেভাবে আমি ছিলাম, ওখানে আমি সেইভাবে থাকতে পারিনি।
লিও মেসি
লিও মেসিছবি - ইন্টার মায়ামির ফেসবুক পেজ
Published on

বার্সেলোনা ছাড়তে চাননি। ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার পর প্রথম সাংবাদিক সম্মেলন করে জানালেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার লিওনেল মেসি। মেসির এই মন্তব্যই হইচই ফেলে দিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

"বার্সেলোনা, পিএসজি তারপর ইন্টার মায়ামি। তবে ফুটবল কেরিয়ারের বিশেষ মুহূর্তটা কাটিয়েছেন বার্সেলোনাতে। সাংবাদিক সম্মেলন করে মেসি বলেন, বার্সেলোনা ছাড়ার আমার কোনও পরিকল্পনা ছিল না। আমি চাইওনি বার্সেলোনা ছাড়তে। কিন্তু এক রাত্রিতেই আমি সিদ্ধান্ত নিয়ে পিএসজিতে যোগদানে রাজি হয়ে যাই।"

তিনি আরও বলেন, "প্যারিসে আমার মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়। কিন্তু তাও ছিলাম। মানিয়ে নিতে হয়েছিল। বার্সেলোনাতে যেভাবে আমি ছিলাম, ওখানে আমি সেইভাবে থাকতে পারিনি। অনেকটাই অসুবিধা হচ্ছিল। কারণ বার্সেলোনার ফুটবল সেন্স এবং প্যারিসের ফুটবল সেন্স ভিন্ন। পরিবেশও অন্যরকম ছিল।"

সাংবাদিকরা তখন প্রশ্ন করে এত ফুটবল ক্লাব থাকতে কেন ইন্টার মায়ামিকে বেছে নিলেন তিনি? জবাবে মেসি বলেন, আমি একা কোনো সিদ্ধান্ত নিই না। আমি আমার পরিবারের সাথে আগে আলোচনা করি। কারণ তারাও আমার সাথেই থাকে। তাদের যাতে অসুবিধা না হয় দেখার দায়িত্ব আমার। সবদিক বিবেচনা করেই ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার কথা ভেবেছিলাম। আর এখানে এসেও বেশ উপভোগ করছি। এখানকার মানুষ, পরিবেশ সবই ভালো লাগছে আপাতত। মানুষ যেভাবে ভালোবাসা দিচ্ছেন তাতে আমি আপ্লুত।

উল্লেখ্য, রবিবার ন্যাশভিলের সাথে লিগস কাপের ফাইনাল ম্যাচ খেলবে ইন্টার মায়ামি। নতুন ক্লাবের হয়ে ট্রফি জিততে মরিয়া লিও। তিনি বলেন, ইন্টার মায়ামি বেশী পুরনো ক্লাব নয়। তাই এই ট্রফি জিততে পারলে সমর্থকরা প্রচুর খুশি হবে। আমাদের সকলেরই লক্ষ্য ন্যাশভিলকে হারিয়ে শিরোপা জেতা।

লিও মেসি
Mohammedan Club: মহামেডান ক্লাবের তাঁবু উদ্বোধনেও তৃণমূলের লোগো! তুঙ্গে বিতর্ক

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in