

মোহনবাগানের প্রাক্তন কোচ শঙ্করলাল চক্রবর্তীর মুকুটে নতুন পালক। প্রথম বাঙালি হিসেবে এএফসি প্রো-লাইসেন্স কোচ হলেন তিনি। ডেরেক পেরেইরা, খালিদ জামিল, থাংবোই সিংতোদের এলিট ক্লাবে শঙ্করলাল। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের অধীনে এএফসি প্রো-লাইসেন্সের ডিগ্রি সম্পূর্ণ করেন তিনি। বর্তমানে আই-লিগের ক্লাব সুদেভা দিল্লি এফসির কোচ শঙ্করলাল।
একাধিক ক্লাবকে কোচিং করিয়েছেন শঙ্করলাল। ২০১৫ সালে আই-লিগ চ্যাম্পিয়ন মোহনবাগানের সহকারী কোচ ছিলেন তিনি। এরপর সঞ্জয় সেন পদত্যাগ করলে মেরিনার্সদের প্রধান কোচ হিসেবে নিযুক্ত হন। এছাড়া ভবানীপুর, মহামেডান এফসির দায়িত্ব সামলেছেন। ২০২০-২১ মরশুমে মহামেডানকে কোচিং করিয়েছেন।
প্রো লাইসেন্স পাওয়ার ফলে শুধুমাত্র আইএসএ নয়, বিদেশি বিভিন্ন লিগেও এবার প্রধান কোচ হতে পারবেন শঙ্করলাল। প্রো-লাইসেন্সের যোগ্যতা পাওয়া আইএসএলের দরজাও খুলে গেল শঙ্করলালের সামনে। হয়তো পরের মরশুমেই আইএসএলে ডাগআউটে দেখা যেতে পারেন এই বাঙালি কোচকে।
এই মুহূর্তে ভারতের ২৫ জন প্রো লাইসেন্স প্রাপ্ত কোচ রয়েছেন। তাঁরা হলেন, হিলাল রাসুল পারায়, ফ্রান্সিসকো দা কোস্তা, ক্লিফোর্ড মিরান্ডা, রবিন চার্লস রাজা, বিনো জর্জ, হেরিং সাঙপ্লিয়াং, সন্তোষ কাশ্যপ, সাবিও মেদেইরা, নওসাদ মুসা, সায়েদ সাবির পাশা, মারিয়ানো দিয়াস, হেনরি স্ট্যানলি রোজারিও, ভি সৌন্দরারাজন, খালিদ জামিল, থাংবই সিলতো, ডেরেক পেরেইরা প্রমুখরা। কিন্তু সেই তালিকায় এতদিন কোনও বাঙালি কোচ ছিলেন না। সেই শূন্যস্থানই ভরাট করলেন শঙ্করলাল চক্রবর্তী।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন