

কে এল রাহুলের পাশে দাঁড়ালেন ভারতের তারকা পেসার মহম্মদ শামি। গোয়েঙ্কার আচরণের বিরোধিতা করে শামি জানান, চুলে গেলে চলবে না একজন ক্রিকেটারেরও সম্মান আছে।
কে এল রাহুলের সাথে সঞ্জীব গোয়েঙ্কার করা আচরণ নিয়ে বিতর্ক থামতেই চাইছে না। একাধিক সূত্র মারফত খবর, লখনউ ছাড়তে চাইছেন রাহুল। যদিও কিছুই চূড়ান্ত নয়। এরই মধ্যে রাহুলের সমর্থনে মুখ খুললেন মহম্মদ শামি। তিনি বলেন, সকলের মনে রাখা উচিত একজন ক্রিকেটারেরও সম্মান আছে। এটাও ঠিক দলের মালিকও সম্মানীয় ব্যক্তি। ক্রিকেটে দল হারতেই পারে। তার জন্য মাঠের মধ্যেই এই আচরণ করা উচিত হয়নি।
শামি আরও বলেন, যদি কিছু বলার দরকার থাকে তাহলে অন্য কোথাও রাহুলকে ডেকে বলতেই পারতেন। ক্যামেরার সামনে একজন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারের সাথে এই আচরণ কাম্য নয়। লজ্জা হওয়া উচিত।
পাশাপাশি শামি জানান, রাহুল দলের অধিনায়ক। ফলে ওর ওপর বাড়তি চাপ থাকাটাই স্বাভাবিক। ক্রিকেটে এটা অনেক সময়ই হয় যে অধিনায়কের পরিকল্পনা ঠিক থাকলেও প্লেয়ারদের ভুলে ম্যাচটা হেরে যেতে হয়। দোষ সকলেরই থাকে। সকলকেই সম্মান দেওয়া দরকার।
প্রসঙ্গত, হায়দরাবাদ ম্যাচে ১০ উইকেটে হারতে হয় লখনউকে। ১৬৬ রান তাড়া করতে নেমে মাত্র ৯.৪ ওভারেই কোনো উইকেট না হারিয়ে জয়সূচক রানে পৌঁছে যায় হায়দরাবাদ। ৩০ বলে ৮৯ রানে অপরাজিত থাকেন ট্রাভিস হেড এবং ২৮ বলে ৭৫ রানে অপরাজিত অভিষেক শর্মা। খেলা শেষ হলে মাঠেই গোয়েঙ্কা রাগান্বিত মুখে কথা বলেন লখনউয়ের অধিনায়ক রাহুলের সঙ্গে। হাত নাড়িয়ে প্রবল উত্তেজিতভাবে কথা বলেন তিনি। সবটাই ক্যামেরায় ধরা পড়ে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন