

আসন্ন মরসুমে মোহনবাগানের হয়ে খেলতে দেখা যাবে না কার্ল ম্যাকহিউকে। তিন বছর সবুজ-মেরুন জার্সি পরে খেলার পর তাঁকে অন্য জার্সিতে দেখতে পাবেন ফুটবল ভক্তরা।
মোহনবাগানের ডিফেন্স ও মিডফিল্ডের অন্যতম ভরসা ছিলেন ম্যাকহিউ। পরপর দু’বার এটিকে মোহনবাগানকে ফাইনালে তোলার অন্যতম কারিগর ছিলেন তিনি। গতবার চ্যাম্পিয়নও হয় মোহনবাগান। গত মরশুমে ক্লাবের হয়ে ২১টি ম্যাচ খেলেন তিনি। ৩টি গোলও রয়েছে তাঁর নামে।
মিডফিল্ডার হলেও একাধিকবার তাঁকে ডিফেন্ডারের ভূমিকাতেও খেলিয়েছেন কোচ ফেরান্দো। কোচের নির্দেশও সঠিকভাবে পালন করেছিলেন। ২০১৯-২০ মরশুমে তিনি এটিকে এফসি-তে যোগ দেন। তারপর এটিকে মোহনবাগানে আসেন। সব মিলিয়ে আইএসএলে মোট ৬৬টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, মাদারওয়েল, ব্র্যাডডফোর্ড সিটি, প্লাইমাউথ আর্গাইলের মতো স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিভিন্ন ক্লাবে খেলার পরে ২০১৯-এ ভারতে আসেন কার্ল। আয়ারল্যান্ডের অনূর্ধ্ব ১৭, ১৯ ও ২১ দলের হয়েও খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।
সূত্রের খবর, এবার তাঁকে এফসি গোয়ার জার্সিতে দেখা যেতে পারে। তবে এখনও কিছু চূড়ান্ত হয়নি।
এর আগে দলের নির্ভরযোগ্য ডিফেন্ডার ও গত মরশুমের অধিনায়ক প্রীতম কোটালকেও ছেড়ে দেয় মোহনবাগান এসজি। এবছর তারা ভারতীয় দলের হয়ে নিয়মিত খেলা সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার ২২ বছর বয়সী আনোয়ার আলিকে সই করিয়েছে। অভিজ্ঞ সাইড ব্যাক শুভাশিস বোস রয়েছেন টিমে। ফ্লোরেন্তিন পোগবাও ফিরে এসেছেন। এছাড়া আশিস রাইও আছেন দলে। রয়েছেন সুমিত রাঠিও।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন