

ভারতীয় ফুটবলকে নির্বাসিত করেছে ফিফা। ফেডারেশনের নির্বাচনে 'তৃতীয় পক্ষ' - সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপের কারণে এই সিদ্ধান্ত ফিফার নিয়েছে বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা। এআইএফএফ নির্বাসনে চলে যাওয়ায় ঘোর দুর্দিন সৃষ্টি হয়েছে এটিকে মোহনবাগানের। ৭ সেপ্টেম্বর যুবভারতীতে এএফসি কাপের আন্তঃআঞ্চলিক সেমিফাইনাল খেলার কথা ছিল এটিকে মোহনবাগানের। কিন্তু এআইএফএফ নির্বাসিত হয়ে যাওয়ায় এএফসি কাপ খেলা হচ্ছে না মেরিনার্সদের।
এএফসি কাপের আন্তঃআঞ্চলিক সেমিফাইনালে অংশ নিতে না পারায় রীতিমত ক্ষোভে ফুঁসছে বাগান কর্তৃপক্ষ। মোহনবাগান সচিব দেবাশিস দত্ত এআইএফএফ-কে দায়ী করে বলেছেন, "এর জন্য সম্পূর্ণ ভাবে দায়ী এআইএফএফ। তাদের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার জন্যই মোহনবাগান খেলার সুযোগ হারাল। এআইএফএফ কর্তাদের ক্ষমতা ধরে রাখার কারণেই এই পরিস্থিতি তৈরি হল। ভারতীয় ফুটবলে এটা একটা অন্ধকার দিন।"
যোগ্যতা অর্জন পর্ব এবং গ্রুপ পর্বের বাধা কাটিয়ে এএফসি কাপের মতো গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্টের আন্তঃআঞ্চলিক সেমিফাইনালে না খেলতে পারাটা যে মেরিনার্সদের কাছে কতটা দুর্ভাগ্যের তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। নির্বাসিত হয়ে যাওয়ায় এখন ভারত থেকে সরছে ফিফা অনুর্ধ্ব -১৭ মহিলা ফুটবল বিশ্বকাপও। পাশাপাশি প্রীতি ম্যাচ খেলার জন্য ভারতের সিঙ্গাপুর সফরও কার্যত বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন