

বিশ্বের সবথেকে বড়ো পান্না আবিষ্কার করলেন বাঙালি ভূ-তত্ত্ববিদ মানস ব্যানার্জী। আফ্রিকা মহাদেশের জাম্বিয়ার একটি খনি থেকে পান্নাটি খুঁজে পান তিনি। গিনস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে এই পান্নার আবিষ্কারকদের নামও লেখা হয়েছে।
বাঙালির কাছে এক গর্বের মুহূর্ত। বিদেশ পাড়ি দিয়ে চমৎকার আবিষ্কার বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরের বাসিন্দার। ১ কেজি ৫০৫ গ্রাম ওজনের পান্না আবিষ্কার করলেন তিনি। এর নাম হল চিপেমবেল। স্থানীয় অঞ্চলের ভাষায় এই নামকরণ হয়। যার অর্থ গণ্ডার। পাথরটি দেখতে গণ্ডারের মুখের মতো। এর আকৃতি অনুযায়ী এই নাম দেওয়া হয়। শুধু মানসবাবু একা নন, ওনার সহযোগী যাঁরা ছিলেন তাঁদের নামও বই (গিনস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড)-তে ছাপা হয়েছে। তার মধ্যে রিচার্ড কাপেটা অন্যতম।
এর আগে ২০১০-এ কাজেম থেকেই উদ্ধার হয় ১ কেজি ২৪৫ গ্রামের পান্না। যার নাম দেওয়া হয় ইনফোসু। এর মানে হাতি। ঠিক তার ৮ বছরের মাথায় আরও একটি পান্নার খোঁজ মেলে। যার ওজন ছিল ১ কেজি ১৩১ গ্রাম।
সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন বাঙালি আবিষ্কারক। পরে জাম্বিয়ার কাজেম খনিতে যান তিনি। তিনি এই আবিষ্কার করেন গত বছর। কাজেম ছাড়াও সৌদি আরব ,মধ্য আফ্রিকার বিভিন্ন দেশেও কাজ করেন মানসবাবু।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন