২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ভারতের বৃহত্তম ব্যাঙ্ক জালিয়াতির ঘটনায় এই দুই ভাইয়ের নাম প্রকাশ্যে আসে। ২৭ ফেব্রুয়ারি ওয়াধাওয়ানের বিরুদ্ধে আইডিবিআই অভিযোগ জানিয়েছে।
২০২০-২১ সালে সর্বোচ্চ ২,৮৪০ জন ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপির রিপোর্ট করা হয়। ২০২১-২২ সালে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির সংখ্যা ২,৭০০৷ ২০১৯ সালের মার্চের শেষে ইচ্ছাকৃত খেলাপির সংখ্যা ২,২০৭, যা ২০১৯-২০ সালে বেড়ে হয় ২,৪৬৯।
শুক্রবার ইয়েচুরি বলেন – সাধারণ মানুষের কষ্টার্জিত সঞ্চয় থেকে লুট হওয়া টাকা যদি আংশিক উদ্ধারও মোদী সরকার নিশ্চিত করতে পারে তাহলে সেই টাকায় ভ্যাকসিনেশনের এবং বিনামূল্যে সকলের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যাবে।
People's Reporter: যদিও গত ৫ ডিসেম্বর মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশ, উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের সঙ্গে তিনিও মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন।