

ভোট লুট করতে চান। সেই চক্রান্ত বহরমপুরে বসেই করবেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী। করোনা আক্রান্ত হয়ে আপাতত ঘরবন্দি তিনি। আইসোলেশনে থেকেই শনিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তুললেন তিনি।
নির্বাচন কমিশনকে অধীর লিখেছেন, ‘তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বহরমপুরে রাতে থেকে ভোট লুটের চূড়ান্ত পরিকল্পনা করবেন। প্রভাব খাটিয়ে সরকারি আধিকারিকদের নির্দেশ দেবেন। তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনীকে ভোট লুটের নির্দেশ দেবেন।’ ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত ভোট ও ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের মতো এবারও তৃণমূল সুপ্রিমো ভোট লুট করবেন, এমনটাই আশঙ্কা তাঁর। অধীরের আবেদন, মুর্শিদাবাদের মানুষকে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে দেওয়া হোক।
প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ নয়। নির্বাচন প্রক্রিয়া নিরপেক্ষ করতে হবে। এই অভিযোগে ভোটপর্ব মিটলে সুপ্রিম কোর্টে যেতে চান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার বোলপুরে সাংবাদিক বৈঠকে কয়েকটি নথি প্রকাশ করেন তিনি। তাঁর দাবি, উপ মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন, বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট করেছেন রাজ্যের জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন