Sandeshkhali: রেশন দুর্নীতি মামলায় ইডির স্ক্যানারে শাহজাহানের সম্পত্তি ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট

People's Reporter: জানা গেছে, ওই অ্যাকাউন্ট গুলি থেকে লেনদেন হয়েছে টাকা। তদন্তকারী অফিসাররা তদন্ত করছে শেখ শাহজাহানের ব্যাঙ্কে বিপুল পরিমাণ টাকার উৎস।
শেখ শাহজাহান
শেখ শাহজাহানগ্রাফিক্স - সুমিত্রা নন্দন
Published on

রেশন দুর্নীতি মামলায় সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের খোঁজ এখনও পায়নি ইডি। এবার ইডির স্ক্যানারে শাহজাহানের সম্পত্তি ও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য। শাহজাহান ও তাঁর পরিবারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিপুল পরিমাণ টাকার হদিশ পেয়েছে ইডি।

জানা গেছে, দ্বিতীয় বার শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে এসেছিল ওই নথিপত্র। ওই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টগুলি থেকে লেনদেন হয়েছে টাকা। শেখ শাহজাহানের ব্যাঙ্কে বিপুল পরিমাণ টাকার উৎস এবং ওই টাকাগুলি কোথায় পাঠানো হয়েছে তা নিয়ে তদন্তকারী অফিসাররা তদন্ত করছেন।

দ্বিতীয়বার শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তদন্তে গিয়ে শাহজাহানের নামে বেশ কিছু মাছের ভেড়ি, জমি জমার কাগজপত্র হাতে পেয়েছ ইডি। এ ছাড়া শাহজাহানের নামে একটা গোটা বাজার রয়েছে। তল্লাশিতে সেই বাজারের প্রজেক্ট প্ল্যান সংক্রান্ত নথিপত্রও হাতে এসেছিল ইডির। আর পাওয়া গিয়েছিল ১৯টি অরেজিস্ট্রিকৃত দলিল। 

উল্লেখ্য, গত কয়েক দিন ধরে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান, শিবুপ্রসাদ হাজরা ও উত্তম সর্দারের গ্রেফতারির দাবিতে উত্তপ্ত সন্দেশখালি। বিক্ষোভ রুখতে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে এলাকায়। গত ৫ জানুয়ারী শেখ শাহজাহানের সন্দেশখালির বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়েছিল ইডি। যদিও সেদিন তৃণমূল নেতার খোঁজ মেলেনি। তার অনুগামীদের হাতে রক্তাক্ত হয়ে ফিরতে হয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকদের। তারপর থেকে বেপাত্তা শেখ শাহজাহান। 

এরপর সম্প্রতি ইডি আধিকারিকরা ফের তার বাড়িতে তল্লাশিতে যায়। সেদিনই তার বাড়ির দেওয়ালে ২৯ তারিখ ইডি দফতরে হাজিরার নোটিশ সাঁটিয়ে দিয়ে আসেন। কিন্তু হাজিরা দেননি শাহজাহান। এরপর সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে আগাম জামিনের আবেদন করেছেন তিনি।

শেখ শাহজাহান
West Bengal Weather Update: বিদায় বেলায় ফের রাজ্যে ফিরল শীত, শৈতপ্রবাহের সতকর্তা রাজ্যের আট জেলায়

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in