

আসানসোল পুরসভার একজন মহিলা চুক্তি ভিত্তিক কাজে নিয়োগ হওয়ার পর গত ২১ মাস ধরে রানীগঞ্জ বোরো অফিস এবং আসানসোল পুরসভার সদর দপ্তর এই দুই জায়গা থেকেই একসাথে বেতন পাচ্ছিলেন। তিনি চুক্তির ভিত্তিতে ২০২০ সালে আসানসোল পুরসভার সদরদপ্তরে যোগদান করেন।
কয়েকদিন পর তাকে রানীগঞ্জ বোরোতে চুক্তিভিত্তিক কর্মী হিসেবে ট্রান্সফার করা হয়। ফলে বোরো দপ্তর থেকে যেমন তার বেতন উঠানোর জন্য স্টেটমেন্ট আসছিল, তেমনই পুরসভার সদর দপ্তরের বেতনের তালিকায় তার নাম ছিল। প্রতি মাসেই তিনি একসাথে দুবার দশ হাজার টাকা করে মোট কুড়ি হাজার টাকা বেতন পেতেন। কিভাবে দুই জায়গা থেকে ওয়ার্কিং স্টেটমেন্ট আসছিল তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
বিষয়টি নিয়ে পুরসভার মেয়র, চেয়ারম্যান এবং দুই প্রস্তাবিত ডেপুটি মেয়র এবং পুরো আধিকারিকদের সঙ্গে সোমবার আলোচনা হয়। আলোচনার পরে মেয়র বিধান উপাধ্যায় সাংবাদিকদের বলেন "আমি জানতে পারার সাথে সাথে এই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলেছি।"
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন