

চূড়ান্ত উদ্দীপনার মধ্যে শুরু হল বাম যুব সংগঠন ডিওয়াইএফআই-এর ডাকে ব্রিগেড সমাবেশ। এবারের বাম ব্রিগেডের ট্যাগ লাইন ‘যৌবনের ডাকে জনগণের ব্রিগেড।’ বেলা বারোটায় নির্ধারিত সময়ের একটু পরেই এদিন শুরু হয়েছে সমাবেশ। 'বাঙলার মাটি বাঙলার জল' দিয়ে এদিন ব্রিগেড সমাবেশের সূচনা হয়। একাধিক গণসঙ্গীতের পাশাপাশি কারার ওই লৌহকপাট-ও এদিন মঞ্চ থেকে পরিবেশিত হয়।
এদিন মাঠের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে মীনাক্ষী বলেন, 'আজ মাঠের দখল পশ্চিমবঙ্গের সংগ্রামী যুব জনতা নেবে। আমরা পারবো। মাঝ মাঠের দখল আমাদের নিতেই হবে। আমরা নিজেরা যাবো। সঙ্গে সকলকে নিয়ে যাবো।'
বেলা বারোটার আগেই ব্রিগেডের অর্ধেকের বেশি ভর্তি হয়ে গেছে। এখনও ব্রিগেড অভিমুখী বহু মানুষ রাস্তায়। শহরের সাতটি জায়গা থেকে এদিন মিছিল আসছে ব্রিগেড সমাবেশে। গতকাল সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে ডিওয়াইএফআই নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় জানান, আগামীকাল মাঠে এসে লোক গুনে নেবেন। এখনও পর্যন্ত মাঠের যা ছবি তাতে এবারও বামেদের সমর্থনে উপচে পড়বে ব্রিগেড।
বেলা বারোটা পঞ্চান্ন মিনিট। মাঠে এখনও চলছে সঙ্গীতপর্ব। মূল জনসভা এখনও শুরু হয়নি। মঞ্চ থেকে মীনাক্ষী মুখার্জি জানালেন, বিভিন্ন জায়গা থেকে মিছিল শুরু হয়েছে। সেই মিছিল ব্রিগেডে আসছে।
এবার যেহেতু চিরাচরিত স্থানের পরিবর্তে মাঠের উল্টোদিকে, ভিক্টোরিয়ার দিকে মুখ করে মঞ্চ করা হয়েছে তাই ভিড়ের একটা বড় অংশই মঞ্চের পিছনের দিকে জমায়েত হয়ে আছেন। বহু মানুষ যারা হাওড়ার দিক থেকে আসছেন বিশেষত তাঁরা মাঠের পিছন দিক দিয়ে সমাবেশে ঢুকছেন।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন