

আগামী ১০ জুন রাজ্যসভা নির্বাচনের আগে দলীয় বিধায়কদের উদয়পুরের পাঁচতারা হোটেলে নিয়ে যাওয়ার পরেও, রাজস্থানের ক্ষমতাসীন কংগ্রেস ঘোড়া-কেনাবেচার আশঙ্কা প্রকাশ করে দুর্নীতি দমন ব্যুরোর সাহায্য চাইলো।
রাজস্থান সরকারের চিফ হুইপ এবং ক্যাবিনেট মন্ত্রী ডঃ মহেশ যোশি রবিবার ACB অফিসে গিয়ে ডিজি-এসিবি বিএল সোনিকে এক লিখিত অভিযোগ দিয়ে অনুরোধ করেছেন যে, ঘোড়া-কেনাবেচায় জড়িতদের উপর যেন কড়া নজরদারি রাখা হয় এবং ধরা পড়লে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
এর আগেও, ২০২০ সালে রাজ্যে রাজনৈতিক সঙ্কটের সময়, রাজ্য সরকারকে পতনের ষড়যন্ত্র এবং বিধায়কদের ঘোড়া-কেনাবেচার অভিযোগে স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ (এসওজি) এবং এসিবি-র দ্বারস্থ হয়েছিলো রাজস্থান সরকার। দেড় বছর পর কংগ্রেস সরকার ফের আরও একবার দুর্নীতি দমন সংস্থা ACB-র কাছে পৌঁছেছে।
জোশি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, সূত্র অনুসারে, আগামী রাজ্যসভা নির্বাচনে অর্থ শক্তির ব্যবহার হতে পারে, যা গণতন্ত্রকে দুর্বল করতে পারে। তিনি ওই প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজেপি সমর্থিত নির্দল প্রার্থী সুভাষ চন্দ্রকে লড়াইয়ের ময়দানে নামানোর বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তিনি আরও জানিয়েছেন, বিধায়কদের শুধুমাত্র ঘোড়ার কেনাবেচার মাধ্যমে নির্দল প্রার্থীর সমর্থনে ভোট দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হতে পারে। "এমন পরিস্থিতিতে, বিধানসভায় সরকারের চিফ হুইপ হওয়ার কারণে, এসিবিকে সতর্ক করা আমার দায়িত্ব এবং সেই কারণেই আমি এসিবির কাছে অভিযোগ দায়ের করেছি।
- with IANS inputs
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন