খোশ মেজাজে মমতা, চেন্নাইয়ে লা গণেশনের বাড়িতে বাজালেন ঢাক, ভাইরাল ভিডিও

রাজ্যের অস্থায়ী রাজ্যপাল লা গণেশনের বাড়ির এক পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বুধবার চেন্নাইয়ে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
খোশ মেজাজে মমতা, চেন্নাইয়ে লা গণেশনের বাড়িতে বাজালেন ঢাক, ভাইরাল ভিডিও
ভাইরাল ভিডিওর স্ক্রিনশট
Published on

দুর্গাপুজোয় খাস কলকাতার বুকে ঢাক বাজানোর পর এবার রাজ্যের বাইরে সুদূর চেন্নাইয়ে একই দৃশ্যে দেখা গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। রাজ্যের অস্থায়ী রাজ্যপাল লা গণেশনের বাড়িতে ঢাক বাজালেন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো। দক্ষিণ ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই বাজনাটি 'ছেন্দা' নামে পরিচিত। সংবাদ সংস্থা ANI-র ট্যুইটে এমনই একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে।

রাজ্যের অস্থায়ী রাজ্যপাল লা গণেশনের বাড়ির এক পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বুধবার চেন্নাইয়ে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার সকালের দিকে লা গণেশনের বাড়ির অনুষ্ঠানে ঢাক বাজাতে দেখা যায় তাঁকে। ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওতে যথেষ্ট খুশির মেজাজেই ধরা দিয়েছেন মমতা।

সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান তৃণমূল নেত্রী। সেখানে আমন্ত্রিত ছিলেন বহু রাজনৈতিক নেতৃত্ব। সুসজ্জিত গেটের বাইরে বন্দোবস্ত করা হয়েছিল বিভিন্ন ধরণের বাজনা। গাড়ি থেকে নেমে সোজা বাজনাদারদের দিকে এগিয়ে যান মমতা। তাঁদের থেকে বাজনার কাঠি নিয়ে প্রায় দেড় মিনিট যাবৎ ঢাকের মত করে 'ছেন্দা' বাজান তিনি।

প্রসঙ্গত, এর আগে বহুবার নিজের রাজ্যের বাজনাদারদের হাত থেকে বাজনা নিয়ে খুশির মেজাজে তা বাজিয়েছেন মমতা। আদিবাসী অনুষ্ঠানে গিয়ে মাদল, পুজোর উদ্বোধনে গিয়ে ঢাক, এমনকি বোলপুরে গিয়ে একতারা বাজিয়ে গান গাইতেও দেখা গিয়েছে তৃণমূল নেত্রীকে। এবারেও তার অন্যথা হল না।

উল্লেখ্য, বুধবারই তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিনের সাথে সাক্ষাৎ হয় মমতার। সূত্রের খবর, স্ট্যালিনকে ধুতি, শাড়ি এবং নাড়কেল নাড়ু উপহার দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি স্ট্যালিনকে তিনি নিজের ভাইয়ের মত বলে দাবি করেন। তবে, মমতার চেন্নাই সফরকে তীব্র কটাক্ষ করেছেন বিরোধীরা। তাঁদের মতে, এই সফর পুরোপুরি রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

খোশ মেজাজে মমতা, চেন্নাইয়ে লা গণেশনের বাড়িতে বাজালেন ঢাক, ভাইরাল ভিডিও
UP: লখনউ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাদ দেওয়া হলো সরকারি আয়ুর্বেদিক কলেজকে

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in