2019 Hyderabad Encounter: গণধর্ষণে অভিযুক্তদের খুনের উদ্দেশ্যেই গুলি চালিয়েছে পুলিশ - রিপোর্ট

গণধর্ষণ কান্ডে অভিযুক্তদের যাতে মৃত্যু হয় সেই জন্যই পুলিশ সেদিন গুলি চালিয়েছিল এমনটাই উঠে আসছে কমিশনের রিপোর্টে। ঐ কমিশন আদালতে জানায় ঘটনার সাথে যুক্ত পুলিশ কর্মীদের যেন কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
ফাইল চিত্র
ফাইল চিত্র সংগৃহীত

হায়দ্রাবাদে তিন বছর আগে গণধর্ষণ ও খুনের মামলায় অভিযুক্তরা পুলিশের এনকাউন্টারে মারা যান। সেই এনকাউন্টারকে সাজানো বা ভুয়ো বলল সুপ্রিম কোর্ট নিয়োজিত কমিশনের রিপোর্ট। কমিশনের রিপোর্টে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

গণধর্ষণ কান্ডে অভিযুক্তদের যাতে মৃত্যু হয় সেই জন্যই পুলিশ সেদিন গুলি চালিয়েছিল এমনটাই উঠে আসছে কমিশনের রিপোর্টে। ঐ কমিশন আদালতে জানায় ঘটনার সাথে যুক্ত পুলিশ কর্মীদের যেন কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়। আদালত সূত্রে জানা যাচ্ছে, ঐ পুলিশ কর্মীদের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ দায়ের করার আবেদন জানানো হয়েছে।

কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ঘটনার সময় গণধর্ষণে চার অভিযুক্তের মধ্যে তিনজন নাবালক ছিল। সেই তিনজনের মধ্যে জলু শিবা, জলু নবীন ও চিন্তাকুন্তা চেন্নাকেশাভালু এই তিনজনের নাম উঠে আসে। তবে পুলিশ পাল্টা জানায়, তাদের সকলের বয়স ২০ বছর হয়ে গিয়েছিল। পুলিশ তরফ থেকে আরও বলা হয়, ঘটনায় অভিযুক্তরা পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই করতে যাওয়াতে তখন গুলি চালানো হয়।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, হায়দ্রাবাদে ২০১৯ সালে এক পশু চিকিৎসককে গণধর্ষণ করে চারজন। প্রমাণ লোপাটের জন্য তারা ঐ চিকিৎসকের দেহ জীবন্ত পুড়িয়ে দেয়। যা নিয়ে বিভিন্ন মহলে নিন্দার ঝড় বয়ে যায়। পরে পুলিশ সেই অভিযুক্তদের এনকাউন্টার করে। সেই মামলা সুপ্রিম কোর্টে গেলে কোর্ট তিন সদস্যের কমিশন গঠনের নির্দেশ দেয় ও তাদের ওপর তদন্তের ভার দেয়।

ফাইল চিত্র
Uttar Pradesh: টানা তিন দিন ধরে গণধর্ষণ, অভিযোগ জানাতে গিয়ে থানাতেও ধর্ষণের শিকার নাবালিকা

GOOGLE NEWS-এ Telegram-এ আমাদের ফলো করুন। YouTube -এ আমাদের চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন।

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in