Cheetah: আরও এক চিতার মৃত্যু কুনো ন্যাশনাল পার্কে, এই নিয়ে একবছরে মৃত ১০

People's Reporter: সদ্য প্রয়াত চিতাটি নামিবিয়ান। তার নাম শৌর্য। তবে মৃত্যুর কারণ ময়না তদন্তের পর জানা যাবে। জাতীয় উদ্যানে সাতটি প্রাপ্তবয়স্ক এবং তিনটি শাবক মারা গেছে।
চিতা
চিতাপ্রতীকী ছবি
Published on

আরও এক চিতার মৃত্যু হল মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে। ২০২২ সালে কুনো পার্কে তাদের আনার পর গত একবছরে এই নিয়ে ১০ টি চিতার মৃত্যুর খবর মিলেছে। সদ্য প্রয়াত চিতাটি নামিবিয়ান। তার নাম শৌর্য। মৃত্যুর কারণ ময়না তদন্তের পর জানা যাবে।

এ পর্যন্ত, কুনো পার্কে বিভিন্ন সংক্রমণের কারণে সাতটি প্রাপ্তবয়স্ক এবং তিনটি চিতা শাবক মারা গেছে।

বন সংরক্ষণ পরিচালক এবং লায়ন প্রকল্পের অ্যাডিশানাল প্রিন্সিপাল চিফ বলেছেন, "১৬ জানুযারি, বিকাল ৩টে ১৭ মিনিটে, নামিবিয়ার চিতা শৌর্য মারা গেছে। সকাল ১১ টার দিকে, ট্র্যাকিং টিম চিতাটির মধ্যে অস্থিরতা লক্ষ্য করেছিল। চিতাটিকে শান্ত করা হয় এবং পরে সে দুর্বল হয়ে যায়।“

তিনি আরও জানান, "চিতাটিকে পুনরুজ্জীবিত করা হয়েছিল। কিন্তু পুনরুজ্জীবনের পরে আরও কিছু জটিলতা দেখা দেয়। এবং পরে সে সিপিআরে সাড়া দিতে ব্যর্থ হয়। ময়নাতদন্তের পরে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করা যাবে।"

২০২৩ সালের ২ আগষ্ট ৯ নম্বর চিতাটির মৃত্যু হয়েছিল। এই মৃত্যুর কারণ হিসাবে সরকার সংসদে অতি বৃষ্টিতে তৈরি হওয়া পোকামাকড়ের কামড় থেকে সংক্রমণের কথা উল্লেখ করেছিল।

১৯৫২ সালে চিতাকে ভারতে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল। সম্প্রতি ২০ টির মতো প্রাপ্তবয়স্ক চিতাকে নামিবিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে কুনো পার্কে আনা হয়। সেখানে চারটি শাবকের জন্ম হয়। তবে তাদের মধ্যে তিনটি এবং ছয়টি প্রাপ্তবয়স্ক চিতা মারা গেছে।

এই মৃত্যু নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের হলে, বলা হয়েছিল, এই মৃত্যু নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে প্রশ্ন করার কোনো অধিকার নেই কারোর। চিতা প্রকল্পের প্রধান এসপি যাদব পিটিআইকে জানিয়েছেন, গান্ধী সাগর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যে তাদের প্রবর্তনের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আরও চিতা আনা হবে।

চিতা
চিতা এসে অবস্থা বদলাবে না, দারিদ্র্য ও অপুষ্টির সঙ্গে লড়াই করেই বাঁচতে হবে - মত কুনোর অধিবাসীদের
চিতা
Rahul Gandhi: ৮টা চিতা তো এল, ৮ বছরে ১৬ কোটি চাকরির কী হল? - নরেন্দ্র মোদীর জন্মদিনে প্রশ্ন রাহুলের
চিতা
Praggnanandhaa: শীর্ষস্থান হারালেন বিশ্বনাথন, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে প্রথম স্থানে প্রজ্ঞানন্দ!

SUPPORT PEOPLE'S REPORTER

ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন

Related Stories

No stories found.
logo
People's Reporter
www.peoplesreporter.in