

ভাসমান এয়ারপোর্ট তৈরি করতে চলেছে দক্ষিণ কোরিয়া। সে দেশের ভূমিমন্ত্রী এমনই কথা জানিয়েছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণ প্রান্তে এই বিশেষ এয়ারপোর্ট তৈরি করা হবে বলে জানানো হয়েছে। পুরো প্রকল্প শেষ হবে ২০৩৫ সালে।
গত বছর দক্ষিণ কোরিয়ার ন্যাশনাল এসেম্বলি দেশে ক্রমবর্ধমান বিমান চলাচলের চাহিদা সামলাতে একটি বিশেষ বিল পাস করেছে। এই মেগা প্রোজেক্টের আনুমানিক খরচ প্রায় ১১ বিলিয়ন ডলার (১০.৯৭ বিলিয়ন)। বুসানের বৃহত্তম দ্বীপ গাদেওকে এই নতুন ভাসমান এয়ারপোর্ট নির্মাণ করা হবে।
সংবাদমাধ্যমের সূত্রানুসারে, কিছুদিনের মধ্যেই এই প্রোজেক্টের সমীক্ষা শুরু হবে। পরিবেশের উপর কতোটা প্রভাব ফেলতে পারে এই প্রোজেক্ট, সেটাও বিবেচনা করা হবে। যদি সবকিছু ঠিকঠাক চলে তবে, ২০২৫ সালেই কাজ শুরু হবে। সমুদ্রের উপর ভাসমান কাঠামো তৈরি করে এই এয়ারপোর্ট নির্মাণ করা হবে বলে জানা গেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে এই ভাসমান এয়ারপোর্ট তৈরি করতে অন্তত ১০ বছর সময় লাগবে। অর্থাৎ, ২০৩৫ সাল থেকে এটি চালু হবে।
একটি সমীক্ষা দেখা গেছে এই পরিকল্পিত এয়ারপোর্ট দিয়ে ২০৬৫ সাল নাগাদ প্রায় ২৪ মিলিয়ন যাত্রী যাতায়াত করবে এবং ২৮৬,০০০ টন পণ্য পরিবহন হবে। কিন্তু প্রকল্পটিকে ঘিরে দীর্ঘদিন বিতর্ক চলতে পারে। কারণ সমালোচকরা বলছেন যে, এই অঞ্চলের পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে এই প্রোজেক্ট।
- with IANS inputs
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন