

গত ৭ অক্টোবর থেকে এখনও পর্যন্ত গাজায় ১৩৩ জন সাংবাদিক এবং সংবাদকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। ৭ মার্চ প্রকাশিত এক মানবাধিকার সংস্থার রিপোর্টে এই পরিসংখ্যান জানা যায়।
এখনও জ্বলছে গাজা ভূখণ্ড। ইজরায়েল-প্যালেস্টাইন যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩১ হাজার ছাড়িয়েছে। গত সপ্তাহে গাজায় অবস্থিত একটি সরকারি সংবাদ সংস্থা জানায়, ইজরায়েলী হামলায় মৃত্যু হয়েছে আরও এক প্যালেস্টাইন সাংবাদিকের। নিহত ওই সাংবাদিকের নাম মহম্মদ সালামা। তিনি কাজ করতেন আল-আক্সা টেলিভিশন চ্যানেলে। আল-বালাহতে ওই সাংবাদিকের বাড়িতে বোমা বর্ষণ করে ইজরায়েলী সেনা। তাতেই মৃত্যু হয় তাঁর।
একাধিক সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে এই যুদ্ধে এখনও পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ৩১,০৪৫ জন। আহত হয়েছেন ৭২ হাজারেরও বেশি নাগরিক। যার মধ্যে বহু নারী ও শিশু রয়েছে। যুদ্ধ বিধ্বস্ত গাজার ৬০ শতাংশ বাড়ি, ঘর, অফিস, হাসপাতাল সমস্ত কিছু মাটির সাথে মিশেছে। ৮৫ শতাংশ মানুষ শরণার্থীতে রূপান্তিরত হয়েছেন। চারিদিকে হাহাকার শুধু একটু বাঁচার ও খাবারের আশায়।
প্রসঙ্গত, গত ৭ অক্টোবর হামাস বাহিনী আচমকাই হামলা চালায় ইজরায়েলের ওপর। যে আক্রমণে প্রায় ১২০০ ইজরায়েলি নিহত হন এবং প্রায় ২০০ জনকে পণবন্দী করা হয়। এরপর থেকেই গাজা এবং অধিকৃত প্যালেস্তাইন অঞ্চলে লাগাতার আক্রমণ চালাচ্ছে ইজরায়েলি বাহিনী।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন