

বোনেরা উত্তরপ্রদেশের রাজনীতিতে পরিবর্তন আনবে। বুধবার এক ট্যুইট বার্তায় একথা জানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেস সাধারণ সম্পাদক, এবং ইনচার্জ প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা। অমিতাভ বচ্চনের ব্লকবাস্টার 'দিওয়ার' থেকে উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, "আমার কাছে বোনেরা আছে, যারা রাজনীতিতে পরিবর্তন আনবে।"
তিনি আরও বলেন, কংগ্রেস জাতপাত এবং ধর্মের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং দলের প্রচারে লিঙ্গ বৈষম্য দূর করার কথা জানিয়েছে এবং মহিলাদের জন্য ৪০ শতাংশ টিকিটের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক নারী শক্তির উপর জোর দিয়ে বলেন, কংগ্রেস মহিলাদের জন্য 'লড়কি হুঁ, লড় শক্তি হুঁ' ম্যারাথনের আয়োজন করছে।
তিনি সম্প্রতি মহিলাদের সাথে কথা বলার সময় জানান: "শুনো দ্রৌপদী, শস্ত্র উঠা লো। আব গোবিন্দ না আয়েঙ্গে। কব তাক আস লাগাওগি তুম, বিকে হুয়ে আখবারো সে। ক্যায়সি রক্ষা মাং রহি হো, দুঃশাসন কে দরবারো সে। (“শোনো দ্রৌপদী, অস্ত্র তুলে নাও। ভগবান কৃষ্ণের আসবে না। ইতিমধ্যেই বিক্রি হওয়া সংবাদপত্রের বিচারের জন্য আপনি কতক্ষণ অপেক্ষা করবে। দুশাসনের আদালত থেকে তুমি কী ধরণের সুরক্ষা চাইছো?"
তিনি বলেন, এবার বিধানসভা নির্বাচনে মহিলাদের ৪০ শতাংশ টিকিট দেওয়ার কথা শুরু মাত্র।
কংগ্রেস নেত্রী আরও বলেন, "আমি চাই ২০২৪ সালের নির্বাচনে নারীদের অর্ধেক জনসংখ্যা ৫০ শতাংশ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করুক। মোবাইল ফোন আপনার নিরাপত্তায় সাহায্য করবে এবং স্কুটি আপনার পড়াশোনায় সাহায্য করবে। সরকারি বাসে মহিলাদের জন্য বিনামূল্যে ভ্রমণ এবং প্রতি ৪০ জন সরকারি পদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ ইতিমধ্যেই আছে।”
'লড়কি হুঁ, লড় শক্তি হুঁ' স্লোগানের উপর ভিত্তি করে সমাজের সমস্ত স্তরের মহিলাদের - বিশেষত নিম্ন আয়ের গোষ্ঠীভুক্ত মহিলারা - নারীর ক্ষমতায়নের প্রশ্নে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর এই বক্তব্য মনোযোগ সহকারে শোনেন৷
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন