

আগামীকাল থেকে বন্ধ থাকবে শহরের সমস্ত কোভিশিল্ড টিকা সেন্টারগুলো। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে সেন্টারগুলো। জোগান না থাকার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। রবিবার এক লিখিত বিবৃতি দিয়ে একথা জানিয়েছে কলকাতা পুরসভা।
মঙ্গলবারই একথা জানিয়েছিলেন কলকাতা পৌরসভার প্রশাসক মন্ডলের চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিম। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন - রাজ্যে ভ্যাকসিন পাঠানো হচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে একাধিকবার চিঠি দেওয়া সত্ত্বেও তাঁরা এই বিষয়ে কর্ণপাত করছেন না। বাংলার মানুষ ভ্যাকসিনের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আমরা আশায় আছি কবে এরাজ্যে ভ্যাকসিন আসবে।
ফিরহাদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার নিজেদের ইচ্ছেমতো গুজরাট, উত্তরপ্রদেশ সহ বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোকেই ভ্যাকসিন দিচ্ছে কেবল। বাংলা সহ বাকি রাজ্যগুলোকে বঞ্চিত করছে।
তবে কোভিশিল্ডের জোগানে ঘাটতি থাকলেও কোভ্যাক্সিনের জোগানে কোনো ঘাটতি নেই। কোভ্যাক্সিন কেন্দ্রগুলো আগের মতোই খোলা থাকবে। সেখানে করোনার টিকা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে পুরসভা।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন