

বাড়ির সামনে আবর্জনা থাকায় সোশ্যাল মিডিয়ায় বালি পুরসভার বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করলেন জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী ইমন চক্রবর্তী। এলাকাটি ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। এই ঘটনা কার্যত শাসক দলের অস্বস্তি বাড়িয়েছে।
রবিবার নিজের ফেসবুক ওয়ালে একটি পোস্ট করেন ইমন চক্রবর্তী। তাতে তিনি লেখেন, "আমার লিলুয়ার বাড়ির ঠিক সামনে একটা অটো স্ট্যান্ড রয়েছে। সেটা একটা ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। ১০০ বার বলেও ঠিক হচ্ছে না। যাঁরা দায়িত্ব নিয়েছেন অথচ কাজ করছেন না তাঁদের প্রতি ধিক্কার। লজ্জা হওয়া উচিত!! ছি!"
ওই পোস্টেই বালি পুরসভার ভূমিকা নিয়েও সরব হয়েছেন শিল্পী। তিনি আরও লেখেন, "বালি পুরসভারও লজ্জা লাগা দরকার। লিলুয়াতে যারা এই রাস্তা ব্যবহার করো দয়া করে সবাই শেয়ার করো। যাতে খবরটা ছড়ায়"। কিন্তু তারপরও অবস্থার পরিবর্তন হবে কিনা তা নিয়ে তিনি সংশয় প্রকাশ করেছেন। ইমন লেখেন, "শেয়ার করে আদৌ লাভ হবে কিনা জানিনা"।
সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেকেই সমর্থন করেছেন সঙ্গীত শিল্পীকে। কেউ লেখেন, 'কাউকে বলতে গেলেই বলবে আমাদের বোর্ড ভাঙা। এইভাবেই চলতে হবে। শুধু লিলুয়া নয়, বালির বিভিন্ন জায়গায় এমন অবস্থা।' আবার কেউ স্থানীয়দেরই এর জন্য দায়ী করে লেখেন, 'পুরসভাকে দোষ দিয়ে কোনো লাভ নেই। জায়গাটা ভাগাড়ে পরিণত করেছে এই অঞ্চলের মানুষরাই। প্রশাসনের দোষ তো আছেই কিন্তু মানুষও দোষ করছে।'
আবার কেউ লেখেন, আবর্জনা ফেলে রাখার জন্য পুরো এলাকা দুর্গন্ধে ভরে গেছে। চারিদিকে ডেঙ্গু হচ্ছে সেদিকেও কারুর হুঁশ নেই। সাধারণ মানুষ ট্যাক্স দিচ্ছে উন্নতমানের পরিষেবা পাওয়ার জন্য। কিন্তু তা মিলছে কোথায়?
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন