

করোনা প্রতিষেধক না নেওয়ার জন্য অস্ট্রেলিয়া থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন নোভাক জকোভিচ। খেলতে পারেননি অস্ট্রেলিয়া ওপেন। তবে এরপরেও জোকার তাঁর সিদ্ধান্ত বদল করেননি। করোনা ভ্যাকসিন নেননি সার্বিয়ান মহাতারকা। যে কারণে ইউএস ওপেনেও মাঠে নামতে পারবেন না। তাই এবার যুক্তরাষ্ট্র ওপেন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিলেন ২১টি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জয়ী টেনিস লিজেন্ড।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের জন্য কোভিড ভ্যাকসিন বাধ্যতামূলক। তবে জকোভিচ ভ্যাকসিন নেননি। বৃহস্পতিবার ট্যুইট করে বিশ্বের ৬ নম্বর তারকা বলেছেন, "দুঃখের বিষয়, ইউএস ওপেনের জন্য আমি এবার নিউইয়র্ক ভ্রমণ করতে পারবো না। আপনার ভালবাসা এবং সমর্থনের বার্তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমার সহকর্মী খেলোয়াড়দের জন্য শুভকামনা! আমি ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখবো এবং অপেক্ষা করবো আবার প্রতিযোগিতায় সুযোগ পাওয়ার। শীঘ্রই টেনিস বিশ্বে দেখা হবে!"
ইউএস ওপেনের পরিচালক স্টেসি অ্যালাস্টার বিবৃতিতে বলেছেন,"নোভাক একজন দুর্দান্ত চ্যাম্পিয়ন এবং এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক যে তিনি ২০২২ ইউএস ওপেনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। কারণ তিনি অ-মার্কিন নাগরিকদের জন্য ফেডারেল সরকারের টিকা নীতির কারণে দেশে প্রবেশ করতে পারবেন না। আমরা 2023 ইউএস ওপেনে নোভাককে স্বাগত জানাতে উন্মুখ।"
২৯ অগাস্ট থেকে শুরু হতে চলেছে চলতি বছরের শেষ মেজর ইউএস ওপেন। ফ্ল্যাশিং মেডোজে জোকারকে দেখা যাবে কি না, তা নিয়ে আগেই জল্পনা শুরু হয়েছিলো। এবার জকোভিচ নিজেই জানিয়ে দিলেন, তিনি টুর্নামেন্টে অংশ নিতে পারবেন না। ২০১১, ২০১৫ এবং ২০১৮ সালের যুক্তরাষ্ট্র ওপেন বিজয়ী জকোভিচ না থাকায় টুর্নামেন্টের জৌলুস যে কমবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন