

উয়েফা ইউরোপা লীগের রোমহর্ষক ফাইনালে শেষ হাসি হাসলো উনাই এমেরি। অন্যদিকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে শিরোপা অধরাই থাকলো ওলে গানার সোলশারের। গতরাতে নাটকিয় এক ট্রাইবেকারে জিতে প্রথম ইউরোপীয়ন শিরোপা ঘরে তুললো ভিলারিয়াল। উনাই এমেরিরা শিরোপা নিশ্চিত করলো ট্রাইবেকারের ২২ তম কিকে গিয়ে।
পোল্যান্ডে ইউরোপা লীগের ফাইনালে এদিন প্রথমার্ধের ২৯ মিনিটে জিরার্ড মোরেনোর গোলে এগিয়ে যায় স্প্যানিশ ক্লাব ভিলারিয়াল। তবে দ্বিতীয়ার্ধের ৫৫ মিনিটে উরুগুয়েন স্ট্রাইকার এডিনসন কাভানির গোলে সমতা ফিরে পায় রেড ডেভিলরা। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে আর কোনো গোল করতে পারেনি দুই পক্ষই। এরপর খেলা আরও অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে গড়ায়। সেখানেও সোলশার বা এমেরি, কেউই স্কোরলাইনে দ্বিতীয় গোলটি যোগ করতে পারেনি।
এরপর খেলা পৌঁছায় ট্রাই বেকারে। ভিলারিয়ালের জেরার্ড মোরেনো প্রথম গোলটি করেন। উত্তরে ম্যান ইউর হুয়ান মাতা গোল করতে ব্যর্থ হননি। ভিলারিয়ালের দানি রাবার গোলের উত্তরে অ্যালেক্স টেলেস ভুল করেননি। এরপর ভিলারিয়ালের হয়ে তৃতীয় শটে গোল করেন পাকো আলকাসের। জবাবে রেড ডেভিলদের হয়ে নিখুঁত শট নেয় পর্তুগীজ মিডফিল্ডার ব্রুনো ফার্নান্দেজ। এরপর আলবার্তো মোরেনো ভিলারিয়ালকে এগিয়ে দিলে মার্কাস রাশফোর্ড রেড ডেভিলদের হয়ে গোল করে দেন। ট্রাইবেকারের সর্বশেষ শটে দানি পারেহোর গোলে এগিয়ে যায় ভিয়রিয়াল। তবে এডিনসন কাভানির গোলে সমতা ফিরে পায় সোলশার বাহিনী। ট্রাইবেকার শেষ হয় ৫-৫ গোলে।
অবশেষে সাডেন ডেথে পৌঁছায় খেলা। যেখানে দুই দলের মূল একাদশের বাকি পাঁচ জনই গোল করে দিলেন। অর্থাৎ খেলার ফলাফল ১০-১০। এরপর গোলরক্ষকদের পালা। যেখানে মিস করে গেলেন ম্যান ইউর স্প্যানিশ গোলরক্ষক ডেভিড ডি হিয়া। অন্যদিকে ডি হিয়ার শট আটকে ভিলারিয়ালকে জয় এনে দিলেন জেরেনিমো রুই।
ভারতের প্রয়োজন নিরপেক্ষ এবং প্রশ্নমুখী সাংবাদিকতা — যা আপনার সামনে সঠিক খবর পরিবেশন করে। পিপলস রিপোর্টার তার প্রতিবেদক, কলাম লেখক এবং সম্পাদকদের মাধ্যমে বিগত ১০ বছর ধরে সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। এই কাজকে টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন আপনাদের মতো পাঠকদের সহায়তা। আপনি ভারতে থাকুন বা দেশের বাইরে — নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে একটি পেইড সাবস্ক্রিপশন নিতে পারেন। স্বাধীন সংবাদমাধ্যমকে বাঁচিয়ে রাখতে পিপলস রিপোর্টারের পাশে দাঁড়ান। পিপলস রিপোর্টার সাবস্ক্রাইব করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন